রবিবার সকালে দিল্লিতে মন্ত্রিসভার বৈঠক হয়। সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। নিজেই মন্ত্রণালয়ের সচিব ও অন্যান্য আধিকারিকগের সঙ্গে দেখা করেছিলেন।
বৈঠকে ২০২৪ সালের মে মাসে নতুন সরকার গঠন হওয়ার পর প্রথম ১০০ দিনে কী কী কাজ করা হবে তারও একটি এজেন্ডা তারি করা হয়েছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধর্না মঞ্চে ১০০ দিনের কাজের বঞ্চিত শ্রমিকদের জমায়েত ছিল। সেখানেই তিনি বলেছেন, '২১ লক্ষ মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ২১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে বকেয়া মজুরুর টাকা পৌঁছে যাবে।'
এশিয়ান গেমসে যে ক্রীড়াবিদরা যোগ দেন, তাঁদের অনেকেরই পরিবারের আর্থিক সঙ্গতি থাকে না। অনেক কষ্ট করেই খেলা চালিয়ে যেতে হয় তাঁদের। খেলার মাঠ তাঁদের কাছে জীবনের যুদ্ধক্ষেত্র।
কুকুরের কামড় থেকে নিস্তার পেতে এবার স্কুল বন্ধ করল প্রশাসন। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে অঙ্গনওয়াড়ি স্কুলও। থমকে গিয়েছে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পও।
১০০ দিনের কাজ নিয়ে মামলা দায়ের কলকাতা হাইকোর্টে। ক্ষেতমজুর সমিতির দায়ের করা মামলায় কেন্দ্রকে ২০ জুনের মধ্যে হলফনামা দিতে নির্দেশ।
অভিষেক বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার প্রাপ্য টাকা দিচ্ছে না। তিনি আরও বলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংহের সঙ্গে তিনি ও তৃণমূলের ২৪ জন সাংসদ ৫ এপ্রিল দেখা করতে গিয়েছিলেন। কিন্তু দিল্লিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী থাকা সত্ত্বেও তৃণমূলের সাংসদদের সঙ্গে দেখা করেননি।
১০০ দিনের কাজ প্রকল্পের টাকা দিচ্ছে না কেন্দ্রীয় সরকার। মুর্শিদাবাদে গিয়ে অভিযোগ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তিনি বলেন গঙ্গা ভাঙন রোধে কেন্দ্রকে পদক্ষেপ করতে হবে।
বঙ্গ প্রশাসন জানাচ্ছে, এমনিতে রাজ্যের আর্থিক পরিস্থিতি খারাপ। তার উপর কেন্দ্রীয় অর্থ বন্ধ থাকায় প্রকল্প চালিয়ে যাওয়ার সমস্যা আরও বেড়েছে।
নবান্ন সূত্রে খবর, চলতি অর্থবর্ষে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের অধীনে বাংলার জন্য শ্রমদিবস বরাদ্দই করেনি কেন্দ্রের মোদী সরকার। ফলে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের আওতায় আনা যাচ্ছে না গ্রামীণ মানুষজনকে।