এই দেশের পাসপোর্ট দেখলে অনেকেই মনে করত পারেন যে কোনও পিকচার বুক। কারণ এতে নরওয়ের এত সুন্দর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য-সহ বন-জঙ্গল এবং বরফমাখা পাহাড়ের সৌন্দর্য দেওয়া হয়, যা মন কেড়ে নেয়
এই দেশর পাসপোর্টের পুরো রঙটাই চেরি ব্লসম। এর সঙ্গে জাপানের প্রথাগত আর্টের একটা ছোঁয়া থাকে। এছাড়াও পাসপোর্টের প্রতিটি পেজে একটা করে ঋতুর বর্ণনা থাকে
এতে দেশের অসামান্য ভৌগলিক অবস্থানের ছবি থাকে, তেমনি থাকে বনাঞ্চল থেকে শুরু করে বরফ ঢাকা পর্বত, লেক, বন্য জীবজন্তু এবং আইকনিক ল্যান্ড মার্কের ছবি, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য নায়াগ্রা ফলস
পাসপোর্টটা তৈরি মারোই জনজাতির প্রথাগত অঙ্কনশিল্পের শৈলীকে ভিত্তি করে। এছাড়াও নিউজিল্যান্ডের যে অনিন্দ্য সৌন্দর্যে ভরা সামুদ্রিক জগতের ছবি থাকে।
এই দেশের পাসপোর্টে এখানকার অসাধারণ ল্যান্ডস্কেপ থাকে, সমুদ্র সৈকত থেকে শুরু করে মরুভূমি, রেনফরেস্টের ছবি থাকে। থাকে আইকনিক ল্যান্ডমার্ক। যারমধ্যে উল্লেখযোগ্য সিডনি ওপেরা হাউস
প্রচণ্ড একটা তীক্ষ্ণ এবং সুন্দর নকসায় সাজানো সুইডেনের পাসপোর্ট। এতে থাকে লেক, জঙ্গল, জীবজন্তু ও প্রকৃতির অসামান্য সব ছবি, যা এই দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে তুলে ধরে
বরফে মোড়া একটা দেশ। যার অসামান্য সব ল্যান্ডস্কেপ স্থান পায় পাসপোর্টে। গ্লেসিয়ার্স ,লেক, সুপ্ত আগ্নেয়গিরির সব ছবি থাকে। পাসপোর্টের প্রতিটি পাতা তাপমাত্রা অনুযায়ী রঙ পরিবর্তন করে
বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের বার্তা দেয় দক্ষিণ আফ্রিকার পাসপোর্ট। এতে বৈচিত্রে ভরা সংস্কৃতি এবং সিংহ, হাতিদের ছবিও থাকে। থাকে এই দেশের ঐতিহ্যবাহী সব অঙ্কন শিল্প এবং তার শৈলীর ছোয়া থাকে
এই দেশের পাসপোর্ট প্রচণ্ড ছিমছাম এবং লাল রঙের, এর সঙ্গে এই দেশের অসামান্য সব ইলাস্ট্রেশন থাকে যেখানে লেক থেকে শুরু করে পাহাড়-পর্বত এবং অসামান্য সব স্থাপত্যের ছবি এতে রয়েছে
এই দেশের পাসপোর্টেও এখানকার কোনও বিখ্যাত স্থাপত্য বা লেক অথবা প্রকৃতির ছবি থাকে। এমনকী বার্মিংহাম প্যালেসর ছবিও থাকে