বিহারের ভাগলপুরে এই শাড়ি তৈরি হয়। এই শাড়ির বৈচিত্র্য হল এর নকসার বৈচিত্র, এর অসামান্য রঙ
পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশে এই শাড়ির জন্ম। বাংলার মহিলাদের কাছে বালুচুরির আলাদা কদর। এর মূল আকর্ষণের জায়গা এতে থাকা জরির কাজ এবং বৈচিত্রে ভরা রঙ।
বন্ধনী এমন একটা শাড়ি যাতে নক্সা হয় হাতের কাজের মাধ্যমে। এছাড়াও এই শাড়ির বৈশিষ্ট্য হল এর টাই-ডাই টেক্সটাইল নকসা
চান্দেরি খুবই একটা জনপ্রিয় গার্মেন্টস সেগমেন্ট। বিশেষ করে শাড়ি ও ব্লাউজে এর জনপ্রিয়তা গত কয়েক বছরে খুব বৃদ্ধি পেয়েছে। মধ্যপ্রদেশের চান্দেরি-তে এই শাড়ি তৈরি হয়
গুজরাটের পাটান অঞ্চলের ঐতিহ্যমণ্ডিত সংস্কৃতিকে বহন করে এই শাড়ি। পাটোলা সিল্ক খুবই লাক্সারিয়াস শাড়ির বিভাগে পড়ে। এর শাড়ি জুড়ে ভরা কাজ একে অনন্য করে তুলেছে।
এই ধরনের শাড়ি মূলত বিবাহ বা কোনও বিশেষ অনুষ্ঠানে পরিধান করা হয়। তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, কেরল ও অন্ধ্রপ্রদেশে এই শাড়ির বহুল চল রয়েছে। আমাদের পশ্চিমবঙ্গে এর জনপ্রিয়তা বিশালরকমের
ঔরাঙ্গাবাদ জেলার পৈঠান গ্রামে এই শাড়ি তৈরি হয়। এতে নানা ধরনের নকসা এবং বৈচিত্র রয়েছে। অঞ্চলভিত্তিক এক বিশেষ ঐতিহ্য ও হাতের কাজকে ফুটিয়ে তোলে এই শাড়ি।
তেলেঙ্গানার ভুধন পচমপল্লিতে এই শাড়ি তৈরি হয়। এর বিশেষ এলাকাভিত্তিক নকসা যা হাতের মাধ্যমে শাড়িতে ফুটিয়ে তোলা হয়- সকলের নজর কাড়ে। এই শাড়ি কটন এবং সিল্কের উপর হয়ে থাকে
এটা ঐতিহ্যমণ্ডিত হাতের তৈরি করা বিশেষ স্থানভিত্তিক নকসার কারুকাজে ভরা শাড়ি। এই শাড়ি তৈরি হওয়ার আগে এর সুতোকে ব়্যাপ এবং ওয়েফট পদ্ধতিতে টাই-ডায়েড করা হয়
বারাণসী-তে এই শাড়ির জন্ম। আর সেই থেকে বেনারসী নামে পরিচিতি। যে কোনও ধরনের বিবাহ বা এই ধরনের কোনও বিশাল অনুষ্ঠানে মহিলারা মূলত বেনারসি পড়ে থাকেন।