বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপনের উদ্দেশ্য হল আমাদের জীবনে উদ্ভিদের গুরুত্ব সম্পর্কে মানুষের মধ্যে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সুন্দর পরিবেশ তৈরি করা আমাদের কর্তব্য
১৯৬৮ সালের ২০ মে রাষ্ট্রসংঘের পরিষদের কাছে একটি চিঠি পাঠায় সুইডেন সরকার। চিঠির বিষয়বস্তু ছিল প্রকৃতি ও পরিবেশ দূষণ সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ
রাষ্ট্রসংঘের পক্ষ থেকে পরিবেশ রক্ষার বিষয়টি অধিবেশনের আলোচ্যসূচিতে আনা হয়। সম্মেলনটি ইতিহাসের প্রথম পরিবেশ-বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের স্বীকৃতি পায়
স্টকহোমে ১৯৭২ সালের ৫ থেকে ১৬ জুন রাষ্ট্রসংঘ মানব পরিবেশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রসংঘ ১৯৭৩ সালে সম্মেলনের প্রথম দিন, ৫ জুন 'বিশ্ব পরিবেশ দিবস' হিসেবে ঘোষণা করে
প্লাস্টিক দূষণ বীট. ক্রমবর্ধমান প্লাস্টিক দূষণের পরিপ্রেক্ষিতে, প্লাস্টিক দূষণ মোকাবেলা করার জন্য ২০২৩ সালের পরিবেশ দিবসের থিম রাখা হয়েছে
জলের অপচয় বন্ধ করা আমাদের কর্তব্য। কমছে জলের স্তর। যার দরুন ভবিষ্যতে আমরা কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হব। তাই প্রয়োজন শেষ হয়ে গেলে সব সময় জলের কল বন্ধ করে দিন।
ফোন, ল্যাপটপ ছাড়া এক মুহূর্ত চলে না। তেমনই পাখা, ফ্যান, এসি-র ওপর নির্ভর করে থাকি সব সময়। এই সবের জন্য পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে
প্লাস্টিকের ব্যবহার কমান। প্লাস্টিক প্রকৃতির মারাত্মক ক্ষতি করে। অপ্রয়োজনীয় প্লাস্টিক যেখানে সেখানে ফেলবেন না। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করুন। এতে পরিবেশ দূষণ কম হবে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে যত পরিমাণ খাদ্য উৎপন্ন হয়, তার তিন ভাগের এক ভাগ নষ্ট হয়। তাই খাবারের অপচয় করবেন না। খাবার ফেলে না দিয়ে দরিদ্রদের দান করুন