Parenting

মোবাইল থেকে দূরে রাখুন বাচ্চাকে

বিভিন্ন কারণে অভিভাবকরা শিশুর হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেন। সেটা নিয়ে সময় কাটাতে কাটাতে মোবাইল ফোনের ওপর শিশুর আসক্তি তৈরি হয়ে যায়। স্কুলের বাইরে শিশু স্মার্টফোন নিয়ে বসে থাকে

Image credits: Getty

মোবাইল থেকে দূরে রাখুন বাচ্চাকে

সারাক্ষণ মোবাইল হাতে নিয়ে ক্ষতি হচ্ছে আপনার বাচ্ছারই। শুধুমাত্র মানসিক স্বাস্থ্যে প্রভাব নয়, শরীরেও মোবাইলের খারাপ প্রভাব পড়ে। বাচ্চাকে মোবাইলের নেশা ছাড়ানোর বিশেষ টোটকা।

Image credits: Getty

মোবাইল থেকে দূরে রাখুন বাচ্চাকে

সময় দিন বাচ্চাকে। অধিকাংশ সময় বাচ্চারা একা থাকে। এর থেকে মোবাইলের প্রতি আসক্তি তৈরি হয়। এই ভুল হতে দেবেন না। একাকীত্য বাচ্চাকে একবার গ্রাস করলে তারই ক্ষতি। তাই বাচ্চাকে সময় দিন।

Image credits: Getty

মোবাইল থেকে দূরে রাখুন বাচ্চাকে

সম বয়সীদের সঙ্গে মিশতে শেখান বাচ্চাকে। রোজ নিয়ম করে খেলতে নিয়ে যান। আজকাল অধিকাংশ বাচ্চার জীবন কাটে বাড়িতে। তাদের কাছে ভার্চুয়ল দুনিয়া বেশি গুরুত্ব পায়। 

Image credits: Getty

মোবাইল থেকে দূরে রাখুন বাচ্চাকে

পড়ার বাইরে খেলাধুলা, গান, সাঁতার এসবের সঙ্গে যুক্ত রাখুন। তবেই তার মোবাইলের প্রতি আসক্তি কমবে। এই টোটকা বেশ উপকারী। এই উপায় মোবাইলে থেকে দূরে রাখুন

Image credits: Getty

মোবাইল থেকে দূরে রাখুন বাচ্চাকে

অধিকাংশ বাবা-মায়েরাই কারণ ছাড়া সারাক্ষণ মোবাইল স্ক্রল করেন, সেলফি তোলেন। অভিভাবকদের এমন আচরণ দেখে বাচ্চারা শেখে। সে কারণে মোবাইলে প্রতি আপনার আসক্তি কমানোও সবার আগে দরকার।

Image credits: Getty

মোবাইল থেকে দূরে রাখুন বাচ্চাকে

সারাক্ষণ মোবাইলে চোখ থাকলে শিশুদের ঘুমের ব্যাঘাত হয়। ফোনের উজ্জ্বল আলো মনকে উদ্দীপ্ত করে ক্লান্তিভাব কাটিয়ে দেয়। ফলে ঘুমের সমস্যা হয়

Image credits: Getty

মোবাইল থেকে দূরে রাখুন বাচ্চাকে

বেশি সময় মোবাইলের আলোর সামনে থাকলে শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশ বাধাপ্রাপ্ত হয়, দৃষ্টিশক্তি কমে যায়, ব্রেন সেল সঠিকভাবে গঠিত হতে পারে না, ঘুমের অভাবে শারীরিক ক্লান্তিতে ভুগতে থাকে

Image credits: Getty

মোবাইল থেকে দূরে রাখুন বাচ্চাকে

শিশুকে সৃজনশীল কাজে উৎসাহ দিন। গাছ লাগানো, কাগজ কেটে হাতের কাজ করা, রং-তুলি ইত্যাদি কাজে মজা পেয়ে গেলে শিশু মোবাইল ফোনে উৎসাহ হারিয়ে ফেলবে। শিশুকে গল্প শোনাতে শোনাতে খাওয়ান।

Image credits: Getty

মোবাইল থেকে দূরে রাখুন বাচ্চাকে

সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য আপনার অজান্তেই হতে পারে মানসিক চাপ। এবার থেকে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের সময়ও নির্দিষ্ট রাখুন। তবে, আপনি ও বাচ্চা দুজনেই ভালো থাকবেন।

Image credits: Getty