সঙ্গীকে উষ্ণ চুম্বনে ভরিয়ে তুলতে ট্রাই করুন ভ্যাম্পায়ার কিস। গলায় বা ঘাড়ে গভীর চুমুকেই বলা হয় ভ্যাম্পায়ার কিস। অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ অবস্থায় এই কিসে মত্ত থাকে বেশিরভাগ যুগলরা।
ফোরহেড কিস যে কোনও কাউকেই অনায়াসে করা যেতে পারে। নিজেদের ভালবাসার বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে এই কিস খুব ভাল অপশন
এই কিসটি ভীষণ সেনসিটিভ। রোম্যান্টিক এবং অন্তরঙ্গতা বোঝানোর ক্ষেত্রে এই কিস ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। মিলনের প্রথম ধাপে এই কিস অনেকেই করে থাকেন
চুম্বনের যত ধরণ রয়েছে তার মধ্যে এটি ভীষণভাবে জনপ্রিয়। যতের তালুর উপর এই চুমুর বিশেষ ব্যবহারও রয়েছে। নিজের প্রেমিকাকে প্রপোজ করার ক্ষেত্রে এর চেয়ে আর ভাল অপশন আর কী-ই বা হতে পারে।
এটা খুবই নর্মাল একটি কিস। এই কিস করার সময় একটা ঠোঁটের উপর আরেকটা ঠোঁট রেখে আলতো করে প্রেস করা হয়।
চুমু খাওয়ার সময় একে অপরের সঙ্গে নাক ঘষাঘষি করেন তাকেই বলা হয় এসকিমো কিস। এই ধরনের কিস খুবই স্নেহের নয়। শুধু ভালবাসার মানুষই নয়, যে কোনও পছন্দের মানুষের সঙ্গেই এই কিস করতে পারেন
এটা এমন একটি চুম্বন যেটা করলে কোনও না কোন দাগ থেকে যায়। খানিকটা লাভ বাইটও বলা যেতে পারে এই কিসকে
এই কিস করেই একে অপরকে সিডিউস করা হয়। শরীরের বিভিন্ন অংশে কিংবা মুখের যে কোন জায়গায় এই কিস করা হয় হয়। তবে এই কিস করার সময় জিভের কোনও ব্যবহার হয় না
চুমুর মধ্যে সবচাইতে রোমান্টিক এই ফ্রেঞ্চ কিস। নিজের প্যাশন ও রোম্যান্স বোঝানোর জন্য এই কিস একদম পারফেক্ট। এই ফ্রেঞ্চ কিস করার সময় জিভের ভূমিকা সবচাইতে বেশি থাকে
চুমুর মধ্যে সবচাইতে হট হল এই লিজার্ড কিস। এককথায় হট কিসও বলা যেতে পারে। একে অপরের জিভের স্ট্রোকে এই কিস করা হয়। দুজনের জিভ দিয়ে ক্রমশ একে অপরকে চুম্বন করাকেই লিজার্ড কিস বলা হয়