২০ অক্টোবর, সোমবার দীপাবলিতে ১১টি বিশেষ স্থানে প্রদীপ অবশ্যই জ্বালানো উচিত। এতে ঘুমন্ত ভাগ্যও জেগে উঠতে পারে। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই ১১টি স্থান কোনগুলি...
দীপাবলিতে দেবী লক্ষ্মীর পূজা করার পর প্রথম প্রদীপটি বাড়ির মন্দিরে জ্বালান। এতে ঘরে সুখ-সমৃদ্ধি বজায় থাকবে।
হিন্দু ধর্মে তুলসীকে অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করা হয়। দীপাবলিতে তুলসী গাছের কাছেও একটি প্রদীপ জ্বালানো উচিত। এতে ঘরে ইতিবাচকতা বজায় থাকে।
হিন্দু ধর্মে অশ্বত্থ গাছকে ভগবান বিষ্ণুর সাক্ষাৎ রূপ বলে মনে করা হয়। দীপাবলির রাতে এর নিচেও একটি প্রদীপ জ্বালান। এতে সমস্যা দূর হবে।
আপনার বাড়ির আশেপাশে যদি কোনও কুয়ো বা পুকুর থাকে, তবে সেখানেও একটি প্রদীপ জ্বালান। এই প্রতিকারে আপনার উপর কুলদেবতার আশীর্বাদ থাকবে।
শিবপুরাণ অনুসারে, বেল গাছের মূলে স্বয়ং মহাদেব বাস করেন। দীপাবলির রাতে এখানেও একটি প্রদীপ জ্বালান। এতে শিবের আশীর্বাদ আপনার উপর থাকবে।
দীপাবলির রাতে মূল দরজা দিয়েই দেবী লক্ষ্মী ঘরে প্রবেশ করেন, তাই দরজার দুই পাশে প্রদীপ জ্বালান। এই প্রদীপগুলো সারারাত জ্বলে থাকা উচিত।
বাড়ির ছাদে সব সময় অন্ধকার থাকে, কিন্তু দীপাবলির রাতে সেখানেও আলো থাকা উচিত। তাই এখানেও প্রদীপ জ্বালানো জরুরি।
বাড়ির আশেপাশে যদি কোনও মন্দির থাকে, তবে সেখানেও একটি প্রদীপ জ্বালানো উচিত। খেয়াল রাখবেন দীপাবলিতে যেন কোনও মন্দির প্রদীপ ছাড়া না থাকে।
রান্নাঘরও বাড়ির একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। দীপাবলিতে এখানেও একটি প্রদীপ জ্বালান। এতে দেবী অন্নপূর্ণার আশীর্বাদ আপনার উপর থাকবে।
আপনি যদি ব্যবসায়ী হন, তবে আপনার বাড়ির সিন্দুক বা দোকানের ক্যাশবক্সের কাছেও একটি প্রদীপ জ্বালান। এতে আপনার ব্যবসায় উন্নতি হবে।
আমলকীকে দেবী লক্ষ্মীর রূপ বলে মনে করা হয়। দীপাবলির রাতে এখানেও প্রদীপ জ্বালান। এতে দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ আপনার উপর থাকবে।