ঈশ্বরের মূর্তি স্থাপন করার সময় মানুষের মনে প্রশ্ন থাকে যে, ‘ঈশ্বর বাড়ির কোন দিকে মুখ করে থাকলে পরিবারের সকলের মঙ্গল হয় এবং আশীর্বাদ লাভ হয়?’
প্রতি বছরই বাড়ছে শিবলিঙ্গের দৈর্ঘ্য! মাতঙ্গেশ্বর মহাদেব মন্দিরের রহস্যে আজও হতবাক ভক্তরা।
ভগবান শিবের সঙ্গে সম্পর্কিত এমন অনেক বিষয় রয়েছে, যা খুব কম লোকই জানেন। ধর্মীয় গ্রন্থ অনুসারে, ভগবান শিবেরও একটি কন্যা রয়েছে।
পুরাণে ভগবান শিবের সঙ্গে সম্পর্কিত এমন একটি যোগের গল্প রয়েছে।
দেবাদিদেব মহাদেব এবং কুবেরের কথোপকথনের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন পার্বতী-পুত্র গণেশও। জেনে নিন সেই অজানা পৌরাণিক কাহিনী।
প্রহর বলতে ২৪ ঘণ্টা বোঝানো হয়। সুর্যাস্ত থেকে পরবর্তী সূর্যোদয় পর্যন্ত সময়কাল ধরা হয়। চার প্রহরের অর্থ- ৩ ঘণ্টা করে। শিবরাত্রি কিন্তু পুজো নয় তাই, বরং ব্রত। তাই প্রতি প্রহরে শিবকে পুজো নিবেদনের কথা বলা হয়।
ভগবানকে অন্ন নিবেদনের সময় আমাদের অবশ্যই বেশ কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা উচিত । সমস্ত উপকরণই যে সমস্ত দেব-দেবীর পছন্দ হয়, তা একেবারেই নয়।
মনে করা হয় যে, এই বিশেষ ঘটনাটি ঘটার পরেই মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র রচিত হয়েছিল রোগ, অকাল মৃত্যু এবং ভয়ের মতো বহু ব্যাধি দূর করার জন্য।
প্রথমে জল ঢেলে অভিষেক করে শিবলিঙ্গের পুজো করা হয়। কিন্তু, জানেন কি, পুজোর দিন পুজো করে উপবাস ভঙ্গ করার পর কোন পোশাক পরা উচিত?
র্ত্যলোকে ভগবান শিবের পূজা প্রথমবার কে করেছিলেন? সেই সম্পর্কে রচিত আছে একটি চমকপ্রদ লোককথা।