অনেক সংস্কৃতির মধ্যেই জ্যোতির্বিজ্ঞানের ঘটনাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ভারতীয়, চীনা ও মায়া সভ্যতার অধিবাসীগণ মহাকাশ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে পার্থিব ঘটনাগুলির ভবিষ্যদ্বাণী করার জন্য এই বিষয়ের চর্চা এবং উন্নয়ন সাধন করেছিলেন। পশ্চিমে, জ্যোতিষশাস্ত্র প্রায়ই একজন ব্যক্তির ব্যক্তিত্বের ব্যাখ্যা করার জন্য এবং তার জন্মের সময় সূর্য, চন্দ্র, এবং অন্যান্য জ্যোতিষ্কগুলির অবস্থানের উপর ভিত্তি করে তার জীবনের ভবিষ্যদ্বাণী করার জন্য ব্যবহৃত হত। জ্যোতিষশাস্ত্র অতি প্রাচীন এবং এটি বিভিন্ন সময়ে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন সভ্যতার মানবগোষ্ঠির দ্বারা চর্চিত, পরিবর্তিত ও পরিবর্ধিত হয়েছে। তাই কোন একটি বিশেষ সময়কে জ্যোতিষশাস্ত্রের সৃষ্টিকাল হিসেবে চিহ্নিত করা যুক্তিযুক্ত নয়।
আরও পড়ুন- সাবধান,বাড়িতে এই ধরনের মূর্তি পুজো দুর্ভাগ্য ডেকে আনতে পারে
জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, নামের প্রথম অক্ষর দিয়েই সেই ব্যক্তি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন অপনি। নামের প্রথম অক্ষর কিছু না কিছু অর্থ বহন করে। এই একটা অক্ষর দেখে যে কোনও মানুষের সম্পর্কেই অনেক আজানা কথা বুঝে যাওয়া সম্ভব। চরিত্র মানুষের এক অমূল্য সম্পদ। যিনি চরিত্রবান তিনি সমাজে যে কোনও বিরাট সম্পদশালীর চেয়ে বেশি সম্মান পেয়ে থাকেন। চরিত্র মানুষকে দান করে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। আজ জানবো বৃহস্পতিবার জন্ম হলে সেই জাতক বা জাতিকাদের চারিত্রিক গুণাবলী।
আরও পড়ুন- সৌভাগ্য বজায় রাখতে, সব সময় সঙ্গে রাখুন এই জিনিসগুলি
এরা অনেক সময় একটুতেই উত্তেজিত হয়ে ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহন করে ফেলে।
রোগ-ব্যাধির তেমন প্রকোপ এদের জীবনে থাকে না। তবে নির্দিষ্ট বয়সে ফাঁড়া বা বড়ো বিপদে পড়ার একটা সম্ভাবনা থাকে।
এদের মধ্যে নেতৃত্বদানের সহজার ক্ষমতা রয়েছে।
সদা স্বতঃস্ফুর্ত ও মনে প্রাণে সব সময় নতুন করার ইচ্ছে থাকে।
এরা অত্যন্ত ধার্মিক প্রকৃতির হয়ে থাকেন। এই দিনের জন্মানো জাতকদের উচিত বজরংবলীর পুজো করা।
এই জাতক বা জাতিকাদের মধ্যে অন্যের বিপদে সাহায্য করতে এগিয়ে আসার একটা প্রবণতা থাকে।
এদের ব্যবহার সাধারণত সদয় প্রকৃতির হয়ে থাকে, তবে ব্যক্তি বিশেষ এরা প্রতিশোধ প্রবণ হয়।
এরা অল্পেতেই উত্তেজিত হয়ে পড়ে আবার একটুতেই শান্ত হয়ে যায়।
এই দিনে যাঁদের জন্ম তাঁরা লাল ও মেরুন পোশাক পড়লে তাদের সব কাজ সফল হতে পারে।