আপনার দুর্ভাগ্য বা খারাপ সময় কাটবে সহজেই, এই উপায়ে কাজে লাগান রুটি

Published : Mar 14, 2020, 04:40 PM IST
আপনার দুর্ভাগ্য বা খারাপ সময় কাটবে সহজেই, এই উপায়ে কাজে লাগান রুটি

সংক্ষিপ্ত

অনেক সংস্কৃতির মধ্যেই জ্যোতিষশাস্ত্রকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে জ্যোতিষশাস্ত্র বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন সভ্যতার চর্চিত, পরিবর্তিত ও পরিবর্ধিত হয়েছে বর্ণনামূলক অর্থে সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্যজনক এমনকি অভাবনীয় হতে পারে মাত্র একটি রুটি দিয়েই খারাপ সময় কাটিয়ে উঠুন, ফিরে পান সৌভাগ্য

প্রকৃত অর্থে ভাগ্য হল একটি অতি প্রাকৃত এবং নির্ণায়ক ধারণা যেখানে কিছু শক্তি আছে যা বিজ্ঞানের নির্দিষ্ট কিছু নিয়মানুযায়ী ঘটতে পারে। এটি হল বর্ণনামূলক অর্থ মানুষ যখন বলে যে তারা "ভাগ্য বিশ্বাস করে না"। বর্ণনামূলক অর্থে লোকেরা যখন ভাগ্য নিয়ে কথা বলে তখন এটি সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্যজনক এমনকি অভাবনীয় হতে পারে। অতএব, ভাগ্যের সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বাস বা কুসংস্কারের দিক থেকে এর ব্যাখ্যার ধরন ভিন্ন হতে পারে। তবে আপনি যখন বুঝবেন আপনার ভাগ্য আপনার সঙ্গ দিচ্ছে না, তখন মাত্র একটি রুটি আপনার দুর্ভাগ্য বা সমস্যা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে, জেনে নেওয়া যাক কীভাবে-

আরও পড়ুন- কেমন পোশাক পছন্দ মেয়েদের, জেনে নিন রাশি অনুযায়ী

কোনও দুঃস্থ বা ভিক্ষুকের হাতে শেষ টুকরোটি দিন। যার সত্যিই খাদ্যের প্রয়োজন এমন মানুষের হাতে শেষ টুকরোটি তুলে দিন। এতে যাবতীয় সমস্যা কাটিয়ে উঠে সমৃদ্ধি ফিরে পাবেন। বাড়িতে যখন রুটি বানাবেন তখন আলাদা করে প্রথম রুটিটা একটু বড় কতরে বানাবেন। যাতে সহজেই চার টুকরো করা যায়। চারটি সমান টুকরো করার পর তাতে চিনি, গুড় বা মিষ্টি জাতীয় কোনও খাবার রেখে দিন। তবে এই কাজটি একান্তে আপনাকে করতে সকলের আড়ালে।

আরও পড়ুন- রাহুর প্রভাব পড়তে চলেছে এই রাশিগুলির উপর, বাড়তে পারে সমস্যা

এই চারটি রুটির টুকরোর মধ্যে প্রথম টুকরোটি গরু-কে খাওয়ান। সেই সঙ্গে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থণা করুন। আপনার সমস্যা সহজেই দূর হবে। দ্বিতীয় টুকরোটি কুকুর-কে খাওয়ান। এতে শনির দোষ বা কু-নজর কেটে গিয়ে সংসারে শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে। রুটির তৃতীয় টুকরোটি কাক-কে খাওয়ান। এতে পূর্ব পুরুষেরা সন্তুষ্ট হন এবং আশীর্বাদ প্রদাণ করবেন। এতে কঠিন থেকে কঠিনতর সমস্যা কাটিয়ে ওঠা যায় সহজেই। চতুর্থ টুকরোটি জলে দিন এতে জীবনের যাবতীয় সমস্যা কেটে গিয়ে সমৃদ্ধি ফিরে আসে।

অনেক সংস্কৃতির মধ্যেই জ্যোতিষশাস্ত্রকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ভারতীয়, চীনা ও মায়া সভ্যতার অধিবাসীগণ মহাকাশ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে পার্থিব ঘটনাগুলির ভবিষ্যদ্বাণী করার জন্য এই বিষয়ের চর্চা এবং উন্নয়ন সাধন করেছিলেন। জ্যোতিষশাস্ত্র অতি প্রাচীন এবং এটি বিভিন্ন সময়ে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন সভ্যতার মানবগোষ্ঠির দ্বারা চর্চিত, পরিবর্তিত ও পরিবর্ধিত হয়েছে। তাই কোন একটি বিশেষ সময়কে জ্যোতিষশাস্ত্রের সৃষ্টিকাল হিসেবে চিহ্নিত করা যুক্তিযুক্ত নয়।

PREV
click me!

Recommended Stories

মীন রাশিতে মঙ্গল: ২০২৬ কেমন যাবে নরেন্দ্র মোদীর? বৃশ্চিক সহ এই ৫ রাশিতে খেল দেখাবে ভাগ্য
Weekly Horoscope: সম্পত্তির বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নিতে হতে পারে! দেখুন আপনার এই সপ্তাহের রাশিফল