জেনে নিন, মানব জীবনে কখন দারিদ্রযোগ দেখা যায়

  • দ্বাদশপতি নীচস্থ ও রবি দগ্ধ অস্তমিত হলে জাতক ও জাতিকাকে ভিক্ষাবৃত্তি অবলম্বন করতে হয়
  • জন্ম ছকে রবি ও শুক্র কাছাকাছি বা একই নক্ষত্রে অবস্থান করলে দারিদ্র‍্য যোগ হয়
  • শুক্র ও রবি নীচস্থ হয়ে বা একসঙ্গে অবস্থান করলে অভাব দেখা দেয়
  • মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, শনি এই গ্রহগুলি পঞ্চম, ষষ্ঠ, অষ্টম ও দশমস্থানে অবস্থান করলে এই যোগ দেখা যায়

জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, জন্ম ছকে রবি ও শুক্র কাছাকাছি বা একই নক্ষত্রে অবস্থান করলে দারিদ্র‍্য যোগ তৈরি হয়। এ ছাড়া লগ্নের দশমে, রবির একাদশে এবং চন্দ্রের অষ্টমে কোনও গ্রহ না থাকলেও জাতক জাতিকাকে প্রায় সারাজীবন দারিদ্র‍্য যন্ত্রণায় ভুগতে হয়। এছাড়া যদি মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, শনি এই গ্রহগুলি পঞ্চম, ষষ্ঠ, অষ্টম ও দশমস্থানে অবস্থান করলে এই যোগ দেখা যায়। একইসঙ্গে দ্বাদশপতি নীচস্থ ও রবি দগ্ধ অস্তমিত হলে জাতক ও জাতিকাকে ভিক্ষাবৃত্তি অবলম্বন করে জীবনযাপন করতে হবে।
আবার কখনও বৃহস্পতি লগ্নপতি বা অষ্টমপতি হয়ে ভাগ্যপতি অপেক্ষা, বেশি বলবান হলে এবং শুক্র ও রাহু, শুক্র ও রবি নীচস্থ হয়ে বা একসঙ্গে অবস্থান করলে অভাব দেখা দেয়। আর এই অভাবের কারন থেকেই জাতক জাতিকার স্বভাব নষ্ট হয়ে যায়। 
আবার যদি শনির অবস্থান পাপদৃষ্ট হয় এবং রবি বুধ লগ্নে থাকে তাহলে  জাতক সারাজীবন দারিদ্রতা থাকবে।
আপনার হাতে যদি ভাগ্য রেখা এবং রবি রেখা যদি ভগ্ন অবস্থায় থাকে, তাহলে দারিদ্র যোগ দেখা দেয়। 
অষ্টমপতি, ভাগ্যপতি অপেক্ষা বেশি শক্তিশালী হয় এবং আয়পতি কেন্দ্রগত হয়ে রবি দ্বারা আবদ্ধ হয় তাহলে জাতক বা জাতিকার দারিদ্রতার সীমা থাকে না।
জাতক বা জাতিকার রাত্রিতে জন্ম হলে, লগ্ন যদি চর রাশিতে থাকে এবং শুভ গ্রহ দুর্বল হয়ে কেন্দ্র ও ত্রিকোণগত হয়, পাপ গ্রহগণ কেন্দ্র ভিন্ন অন্যস্থানে থাকে,তাহলে ভিক্ষুক যোগ হয়।

Share this article
click me!

Latest Videos

লজ্জা মমতার! জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্য এই বাংলা!| Suvendu Adhikari #shorts #shortsvideo #suvenduadhikari
PM Modi Live : কুয়েতে Gulf Spic-এর ভারতীয় কর্মীদের সঙ্গে আড্ডা মোদীর, দেখুন সরাসরি
পুলিশের তৎপরতায় বানচাল ডাকাতির প্ল্যান! গ্রেফতার ২ অপরাধী, চাঞ্চল্য Birbhum-এ
Suvendu Adhikari: 'কত বড় জিহাদি, রামনবমীর মিছিলে ঢিল মেরে দেখাও', হুঙ্কার শুভেন্দুর
খাদান নিয়ে Dev কে বিশ্রী আক্রমণ রাজের, দেবের পাশে দাঁড়িয়ে পাল্টা দিলেন Aritra Dutta Banik