স্বল্প পরিশ্রমে প্রচুর ধন সম্পত্তির মালিক হতে কে না চায়। আবার কেউ কেউ অতিরিক্ত পরিশ্রম করলেও বিশেষ অর্থ লাভ করতে পারেন না। তবে অর্থ লাভের জন্য অনেক সময় বিশেষ কিছু নিয়ম ও নিষ্ঠা পালন করতে হয়। এর মধ্যে প্রধান কাজ হল মা লক্ষ্মীকে সন্তুষ্ট করা। কারণ মা লক্ষ্মী খুবই চঞ্চলা। আর এই লক্ষ্মীকে নিজের কাছে বেঁধে রাখতে চাইলে অত্যন্ত নিষ্ঠা ভরে তার পূজো করতে হয়। মা লক্ষ্মী সকলের কাছে ধরা দেন না। সঠিক নিয়ম মেনে মা লক্ষ্মীকে সন্তুষ্ট করলে সেই ঘরেও মা লক্ষ্মী বসবাস করেন। এবং সেই ঘর ধন সম্পত্তিতে ভরে উঠতে খুব বেশি সময় লাগে না। মা লক্ষ্মীকে প্রসন্ন করতে পারলেই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হবে। এবং লক্ষ্মীর আশীর্বাদে জীবনে ধনলাভের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবারে নিষ্ঠার সঙ্গে মা লক্ষ্মীর পুজো করলে অর্থ লাভের পাশাপাশি নানান সমস্যারও পথ খুঁজে পাবেন।
স্বল্প পরিশ্রমে প্রচুর ধন সম্পত্তির মালিক হতে কে না চায়। আবার কেউ কেউ অতিরিক্ত পরিশ্রম করলেও বিশেষ অর্থ লাভ করতে পারেন না। তবে অর্থ লাভের জন্য অনেক সময় বিশেষ কিছু নিয়ম ও নিষ্ঠা পালন করতে হয়। এর মধ্যে প্রধান কাজ হল মা লক্ষ্মীকে সন্তুষ্ট করা। কারণ মা লক্ষ্মী খুবই চঞ্চলা। আর এই লক্ষ্মীকে নিজের কাছে বেঁধে রাখতে চাইলে অত্যন্ত নিষ্ঠা ভরে তার পূজো করতে হয়। মা লক্ষ্মী সকলের কাছে ধরা দেন না। সঠিক নিয়ম মেনে মা লক্ষ্মীকে সন্তুষ্ট করলে সেই ঘরেও মা লক্ষ্মী বসবাস করেন। এবং সেই ঘর ধন সম্পত্তিতে ভরে উঠতে খুব বেশি সময় লাগে না। মা লক্ষ্মীকে প্রসন্ন করতে পারলেই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হবে। এবং লক্ষ্মীর আশীর্বাদে জীবনে ধনলাভের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবারে নিষ্ঠার সঙ্গে মা লক্ষ্মীর পুজো করলে অর্থ লাভের পাশাপাশি নানান সমস্যারও পথ খুঁজে পাবেন।
মা লক্ষ্মী খুবই চঞ্চলা। আর এই লক্ষ্মীকে নিজের কাছে বেঁধে রাখতে চাইলে অত্যন্ত নিষ্ঠা ভরে তার পূজো করতে হয়। মা লক্ষ্মী সকলের কাছে ধরা দেন না। সঠিক নিয়ম মেনে মা লক্ষ্মীকে সন্তুষ্ট করলে সেই ঘরেও মা লক্ষ্মী বসবাস করেন।
জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে,শুক্রবার দক্ষিণাবর্তী শঙ্খে জল ভরে বিষ্ণুকে অভিষেক করলে মা লক্ষ্মী প্রসন্ন হন। নিয়ম করে শুক্রবার এই উপায় মেনে চললেই অর্থলাভের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
শুক্রবার মা লক্ষ্মীকে পায়েসের ভোগ নিবেদন করলে লক্ষ্মীদেবীর আশীর্বাদ পাওয়া যায়। সন্ধ্যেবেলা মা লক্ষ্মীকে পায়েসের ভোগ দিয়ে পিতলের প্রদীপ জ্বালিয়ে নিয়ম করে পুজো দিতে বলছেন শাস্ত্রবিদরা। এবং পুজো দেওয়ার পর সেই প্রসাদ সকলের মধ্যে বিতরণ করুন।
শুক্রবার মা লক্ষ্মীর নিয়ম মেনে চললে জীবন থেকে দারিদ্র দূর হয়, পরিবারের অর্থাভাবও ধীরে ধীরে কেটে যায়। এদিন লাল সুতোয় সাতমুখী রুদ্রাক্ষ গলায় পরলে ধনলাভ হওয়ার যোগ থাকে।
শাস্ত্রমতে, শুক্রবার নিয়ম করে পাঁচ কেজি আটা ও গুড় সহযোগে রুটি বানিয়ে সেই রুটি গরুকে খাওয়ালে দারিদ্রতা কেটে যায় এবং ধন-সম্পত্তি প্রাপ্তি হয়।
শাস্ত্রমতে বলা হয়েছে, শুক্রবার দারিদ্রদের দান করা খুবই শুভ বলে মানা হয়। মা লক্ষ্মীকে প্রসন্ন করার জন্য সাদা রঙের কাপড়, সাদা রঙের মিষ্টি, দুধ, চিনি উৎসর্গ করা শুভ বলে মানা হয়।
প্রতি শুক্রবার নিয়ম ও নিষ্ঠা করে গোরুর দুধ দিয়ে শ্রীযন্ত্রের অভিষেক করতে বলা হয়। ঘরের মধ্যে অভিষেক করা দুধ -জল ছিটিয়ে দিলে সেই ঘরে মা লক্ষ্মী বসবাস করেন ও আর্থিক সমস্যাও কেটে যায়।