চৈত্র মাসের পরেই আসে বাঙালির নতুন বছর। নতুন বছর শুরুর করার আগে মানুষের হাতে আসে কিছু সুবর্ণ সুযোগ।
211
চৈত্র মাসে যেমন বৃদ্ধি পায় বিভিন্ন সংক্রামক ব্যাধি, তেমনই আবার থাকে নবরাত্রির মতো পবিত্র তিথিও।
311
এই মঙ্গলময় সময় ঘরের বাস্তু দোষ কাটানোর জন্য যথাযথ। তাই, সঠিক নিয়ম মেনে আপনার বাড়িতে ফিরিয়ে আনুন সুখ, শান্তি ও সৌভাগ্য।
411
চৈত্র মাসে বাড়ির প্রধান ফটকের দু'পাশে চুন ও হলুদ দিয়ে স্বস্তিকা চিহ্ন তৈরি করুন। এর ফলে বাড়িতে ইতিবাচক শক্তির প্রবেশ ঘটবে।
511
ঘরের দক্ষিণ পূর্ব কোণ আগুনের প্রতিনিধিত্ব করে। তাই চৈত্র মাসে প্রত্যেকদিন দক্ষিণ পূর্ব দিকে একটি প্রদীপ জ্বেলে রাখুন। এর ফলে, বাড়ির ওপর থেকে সমস্ত প্রকার কুদৃষ্টি নির্মূল হবে।
611
বাস্তুতে লাল রঙকে শক্তির প্রতীক হিসাবে বর্ণনা করা হয়। তাই, প্রদীপ জ্বেলে সেটিকে পরিষ্কার লাল রঙের কাপড়ের ওপর রাখুন।
711
প্রত্যেকদিন সকালে যদি দুটি করে নিম পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন, তাহলে তা সমস্ত নেতিবাচক শক্তির বিনাশ ঘটাবে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রমতে, নিম সর্বদা সুস্বাস্থ্যের সহায়ক।
811
সমস্ত ধরণের অশুভ প্রভাব বাড়ি থেকে নির্মূল করার জন্য প্রত্যেকদিন সন্ধেবেলা বাড়িতে ধূপধুনোর সঙ্গে একটি কর্পূর এবং কয়েকটি নিম পাতা একসঙ্গে জ্বালান। এতে সংসারে সমৃদ্ধি বাড়বে।
911
শরীরকে শীতল করতে চৈত্র মাসে দই খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। অন্যদিকে এই সময়ে দুধ খাওয়ার পরিমাণ যতটা কমিয়ে দেওয়া যায়, ততই ভালো।
1011
পরিবারে আর্থিক লাভ নিয়ে আসতে চৈত্র মাস বেশ উপযোগী সময়। এই মাসে বাড়ির প্রধান দরজায় মা লক্ষ্মীর চরণ এঁকে রাখলে সংসারে ধনসম্পত্তি যথাযথ বৃদ্ধি পাবে।
1111
এই মাসে নুন খাওয়া কমিয়ে দিলে সংসারের মঙ্গল হবে। নুন খাওয়ার অভ্যাস কমাতে না পারলে রান্নায় সন্ধক লবণ ব্যবহার করতে পারেন।