কোনও পুরুষ বা মহিলা কেমন হবেন তা যেমন তার হাতের রেখা থেকে জানা যায় তেমনই সেই মুখ দেখেও বলে দেওয়া যায়। সমুদ্র বিদ্যা এমন একটি শাস্ত্র যা থেকে মানুষের অঙ্গপ্রত্যাঙ্গ দিয়ে বিচার করা হয় সেই মানুষটি কেমন হবে বা তার ভবিষ্যৎ কেমন হবে। আজ কপাল নিয়ে আলোচনা করি।
কোনও পুরুষ বা মহিলা কেমন হবেন তা যেমন তার হাতের রেখা থেকে জানা যায় তেমনই সেই মুখ দেখেও বলে দেওয়া যায়। সমুদ্র বিদ্যা এমন একটি শাস্ত্র যা থেকে মানুষের অঙ্গপ্রত্যাঙ্গ দিয়ে বিচার করা হয় সেই মানুষটি কেমন হবে বা তার ভবিষ্যৎ কেমন হবে। আজ কপাল নিয়ে আলোচনা করি।
চাপা কপাল-
সামুদ্রিকশাস্ত্র অনুযায়ী মনে করা হয়, যাদের কপাল ভিতরের দিকে ঢোকা থাকে তাদের মনে যা মুখেও তাই। এই ধরনের মানুষরা অন্যায় সহ্য করতে পারে না। দ্রুত রেগে যায়। যার কারণে এরা অনেক সময় বিপদের মুখে পড়ে। প্রিয়জনরাই অনেক সময় এদের এড়িয়ে চলে।
চওড়া কপাল
যাদের কপাল চওড়া আর মসৃণ হয়ে তারা অনেক গুণের অধিকারী হয়। এদের ভাগ্য খুব সুপ্রসন্ন হয়। এরা সচারচর সৃজনশীল হয়। শিল্পে বেশি মন এদের। এরা সমাজে সুপ্রতিষ্টিত হয়। সামাদিক কাজেও আগ্রহী হয়।
পাতলা আর ছোট কপাল
সামুদ্রিক বিজ্ঞান বলে যে যাদের কপাল ছোট এবং চিকন, তারা প্রতিটি সিদ্ধান্ত মন থেকে নেয় এবং খুব দ্রুত আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ে। যদিও তারা খুব একটা রাগ করে না, কিন্তু যখন তারা রেগে যায়, তা সহজে দূর হয় না। কোনও মানুষ যদি এদের অপছন্দের তালিকায় একবার পড়ে যায় তাহলে সেখানে থেকে আর ভাল তালিকায় আসতে পারে না।
সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী মহিলার কপালের বাম দিক আর পুরুষের কপালের ডান দিকে তিল থাকা শুভ বলে মনে করা হয়।