বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হয়ে উঠছে। যদিও এই মুহূর্তে সরকার সম্পূর্ণ লকডাউন এর কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। বিনোদন জগতে আংশিক চাপ পড়বে ও নিত্য কাজকর্মের ক্ষেত্রে যথারীতি খোলা রয়েছে সমস্ত দোকান হাট। রাস্তাঘাটের সাধারণ মানুষের ভিড় নির্বাচন স্বপ্নের মতো গোটা দেশ। এই মাঝি লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সে করোনা সংক্রমনের মাত্রা। ইতিমধ্যেই এক লক্ষ পার করেছে এক দিনের সংক্রমণ। এমন সময় মানুষের সুরক্ষা মানুষের হাতে। সিলেট দুনিয়া থেকে সাধারন নানাভাবে একটি বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। সেই তালিকায় নাম লেখালেন এবার কাজল।
বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের স্বাস্থ্য ও করো না নিয়ে নানারকম পোস্টে ভরে গিয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ার পাতা। কি উপদেশ দিয়েছিল কি ভাবে ইমিউনিটি বাড়ানোর যায় কেউ আবার জানিয়েছিল এই পরিস্থিতিতে নিজেকে কিভাবে সুস্থ রাখা যায়। কাজল ও দিলেন সেরা 5 টিপস, করোনার সময় ঠিকই করণীয়।
কাজের জন্য বাড়ি থেকে বেরোতেই হবে কিন্তু কাজ সারা হয়ে গেলে, গাড়িতে ওঠা গাড়ি চালানো শুরু করা জানলা বন্ধ রাখা, মাঝপথের না নামা, সুচ এ বাড়িতে চলে যাওয়া। আর্থিক দিক থেকে বিস্তর ক্ষতি মুখ দেখতে হয় লকডাউন হলে। বন্ধ হয়েছে মাইনে বন্ধ হয়েছে উপার্জন। তাই চলতি বছর লকডাউনের পথে হাঁটলেও উপার্জনের রাস্তা খোলা রয়েছে সকলের কাছে। এই সুযোগে যদি সতর্কতার সঙ্গে মানুষ গ্রহণ না করে তবে লকডাউনের পথেই হাঁটতে হবে সরকারকে। তাই উদ্দেশ্যবিহীন ভাবে পথে বেরিয়ে পড়া আড্ডা গল্পের আসর শপিং এগুলো থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়। একটি সংক্রমনের মাত্রা এক ধাক্কায় অনেকটা কমে যাবে।