সুশান্তের উপর 'কালা জাদু' করতেন রিয়া, দেখাতেন ভূতের ভয়ও , অভিযোগ অভিনেতার দিদির

  • সুশান্তের মৃত্যুর তদন্তে একের পর এক নয়া মোড় বেরিয়ে আসছে
  • সুশান্তের উপর কালা জাদুও করত রিয়া জানিয়েছেন অভিনেতার দিদি
  • দিনের পর দিন ভূতের ভয়ও দেখানো হতো সুশান্তকে
  • মানসিক রোগের অজুহাত দেখিয়েই মানসিক অবসাদের  ওষুধের ওভারডোজ দেওয়া হতো

Asianet News Bangla | Published : Jul 31, 2020 9:37 AM IST / Updated: Jul 31 2020, 04:02 PM IST

সুশান্তের মৃত্যুর তদন্তে একের পর এক নয়া মোড় বেরিয়ে আসছে।  সুশান্তের মৃত্যুতে একাধিক অভিযোগের আঙুল উঠেছে প্রেমিকা রিয়ার দিকে। এবার পুরোনো সমস্ত অভিযোগকেও ছাপিয়ে গেছে সুশান্তের দিদির করা অভিযোগ। সুশান্তের  দিদি মিতু সিং রাজপুত জানিয়েছেন, সুশান্তের বাড়ির পরিচারকই প্রথম জানিয়েছিলে যে বেশ কয়েকমাস ধরে সুশান্ত ও রিয়া লিভ-ইনে রয়েছেন। এমনকী ভাই সুশান্তের উপর কালা জাদুও করত রিয়া। সময় যত এগোচ্ছে ততই সুশান্তের মৃত্যু  রহস্য ক্রমশ ঘণীভূত হচ্ছে।

আরও পড়ুন-ঐশ্বর্যকে নিয়ে অশ্লীল মন্তব্যে বিপাকে বলিউডের গ্রিকগড, পরে ভুল বুঝে আফসোস হৃত্বিকের...


সুশান্তের দিদি আরও জানিয়েছেন, সুশান্তের পরিবারের তরফে দায়ের করা এফআইআর থেকে বিহার পুলিশ ইতিমধ্যেই সুশান্ত হত্যার তদন্ত শুরু করে দিয়েছে। অন্যদিকে সুপ্রিম কোর্টে সুশান্ত মামলা খারিজ করে দিলেও তদন্তের স্বার্থে কি এই মামলা খতিয়ে দেখতে শুরু করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সুশান্তের পরিবারের তরফে দায়ের করা এফআইআর-এর কপি বিহার পুলিশের কাছে চেয়ে পাঠিয়েছে ইডি। তারপর থেকেই জল্পনা আরও গাঢ় হচ্ছে। কীভাবে রাতারাতি ১৫ কোটি টাকা গায়েব হয়ে গেল সুশান্তের অ্যাকাউন্ট থেকে, সেই তদন্তই  কি করবে ইডি। সুশান্তের মৃত্যুর আগেই কোটি কোটি টাকা ঘায়েব করে সরিয়ে নিয়েছিল প্রেমিকা রিয়া চক্রবর্তী। প্রায় ১৫ কোটি টাকা সুশান্তের ব্যাঙ্ক থেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন। এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ অভিনেতার বাবার।

 

 কোটি কোটি টাকার হিসেব মিলছে না।  কীভাবে রাতারাতি এই টাকা উধাও হয়ে গেল। এবার সেই অভিযোগেরই কি তদন্ত করবে ইডি। বিহার পুলিশের সূত্র থেকে জানা গেছে, আর্থিক লেনদেন সম্পর্কিত যে অভিযোগ উঠেছে তা খতিয়ে দেখারই প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও বিহার পুলিশ  সূত্রে একাধিক  অভিযোগ উঠে এসেছে প্রাক্তন প্রেমিকা রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে,  জেনে নিন কী  কী অভিযোগ রয়েছে, 

Share this article
click me!