সুশান্তের মৃত্যুর তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে তুলে দেওয়ার পরই একের পর এক গোপন সত্য ভাইরাল হচ্ছে। প্রতিদিনই যেন নয়া মোড় বেরিয়ে আসছে। মুম্বই পুলিশ,বিহার পুলিশ, ইডি, সিবিআই-এর পর সুশান্তের মৃত্যু মামলা খতিয়ে দেখতে তদন্তভার নিয়েছে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো। শুধু ড্রাগ সেবন নয়, ড্রাগ পাচার এবং ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে ড্রাগ আদান-প্রদানেরও অভিযোগ আনা হয়েছে রিয়া ও তার সঙ্গীদের বিরুদ্ধে। আজ সকালেই রিয়ার বাড়িতে হানা দেয় নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো। তবে শুধু রিয়াই নয়, সুশান্তের হাউজ ম্যানেজার স্যামুয়েল মিরান্ডার বাড়িতেও হানা দিয়েছিল এনসিবি।
আরও পড়ুন-কেমন যৌনজীবন পছন্দ করেন দীপিকা-মালাইকারা, সঙ্গমের গোপন তথ্য জানলে অবাক হবেন...
সুশান্ত সিং রাজপুত মৃত্যুর তদন্তে এবার স্যামুয়েল মিরান্ডাকে আটক করল এনসিবি। একটানা ২ ঘন্টা ধরে চলেছে তল্লাশি। তল্লাশি চালানোর পরই তাকে আটক করেছে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো। মাদক চক্রেও নাম উঠে এসেছে মিরান্ডার। সূত্র থেকে জানা গেছে, রিয়ার ভাই সৌভিকের সূত্র ধরেই মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে তার যোগাযোগ হয়েছিল। কে পি মালহোত্রার নেতৃত্বেই এই তল্লাশি চলেছে।
গত বুধবারই ২ ড্রাগ সরবরাহকারীদের গ্রেফতার করেছে এনসিবি। এবার তাদের মধ্যে ড্রাগ অভিযুক্ত জায়েদ ভিলাট্রাকে মেডিকেল পরীক্ষার পরই আজ সকালেই এসপ্ল্যানেডে আদালতে পেশ করল এনসিবি। এনসিবি-র হাতে গ্রেফতার হওয়া মাদক পাচারকারীরা জেরায় জানিয়েছেন রিয়া চক্রবর্তীর ভাই সৌভিকের সঙ্গেও তাদের যোগ রয়েছে। খুব শীঘ্রই শৌভিক চক্রবর্তীকে সমন পাঠাবে এনসিবি। সৌভিকের কল রেকর্ডেও জায়েদের নাম রয়েছে বলে জানা গেছে। শুধু ড্রাগ সেবন নয়, ড্রাগ পাচার এবং ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে ড্রাগ আদান-প্রদানেরও অভিযোগ আনা হয়েছে রিয়া ও তার সঙ্গীদের বিরুদ্ধে। রিয়ার বাড়ি থেকেও মোবাইল, ল্যাপটপ সহ বিভিন্ন জিনিস বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এবং স্যামুয়েল মিরান্ডাকে আটক করার পর এনসিবি-র অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।