বাজারে আসতে চলেছে নতুন ৫০০০ টাকার নোট? স্পষ্টকথা জানিয়ে দিল আরবিআই

রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ভারতীয় মুদ্রা হিসাবে ৫০০০ টাকার নোট চালু করার বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনা চলছে। 

২০০০ টাকার নোট ছাপা বন্ধ হওয়ার পর থেকেই সরকারের উদ্বেগ বেড়েছে। দেশে সর্বোচ্চ মূল্যের নোট ৫০০ টাকা।

নতুন সরকার ২০০০ টাকার নোট বাতিল করার ঘোষণা করেছে কারণ উচ্চ মূল্যের মুদ্রা ইতিমধ্যেই প্রচলিত রয়েছে।

উচ্চমূল্যের নোটের প্রচলন দেশে নতুন নয়। ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার সময় থেকেই দেশে ৫০০০ এবং ১০০০০ টাকার নোট প্রচলিত ছিল। 

এই মূল্যবোধের মধ্যে রয়েছে ৫০০০ টাকার নোট, যা ১৯৫৪ সালে চালু হয়েছিল। এই উচ্চ মূল্যের নোটটি প্রায় ২৪ বছর ধরে প্রচলনে থাকার সুবিধা ছিল, তারপরে ১৯৭৮ সালে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাইয়ের নেতৃত্বাধীন সরকার ১০০০, ৫০০০ এবং ১০০০০ টাকার সমস্ত নোট প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নেয়। 

অল ইন্ডিয়া রেডিওতে এই বিষয়ে একটি ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আরবিআই স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছে এখন সবচেয়ে ট্রেন্ডিং সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইটগুলিতে খবর হল যে বাজারে আসতে চলেছে ৫০০০ টাকার সবুজ নোট, যা প্রকাশের ঘোষণা করেছে। কিন্তু এই খবর সম্পূর্ণ ভুল। 

দেশের ব্যাঙ্কিং নিয়ন্ত্রক মিঃ শশিকান্ত হাইরাক্স স্পষ্ট করেছেন যে এই বিষয়ে কোনও বড় ব্যাপার নেই। 

তিনি বলেছিলেন যে RBI শুধুমাত্র ২০০০ টাকার নোট প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারপরে ৫০০০ টাকার সবুজ নোটের বাজারে আসার ভুয়ো খবর বাজারে রটছে।

বাজারে এখন ৫০০ ছাড়া  ২০০, ১০০, ৫০, ২০ এবং ১০ টাকার নোট। এই সংখ্যায় ব্যাট করা রানের রিপোর্ট সঞ্চয় যোগ করে। 

কোনও নতুন মুদ্রা বা নোট শুধুমাত্র ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা অর্থ মন্ত্রক দ্বারা ঘোষণা করা হবে। বু

ক ট্রাস্ট থেকে বিশ্বজুড়ে অনেক সবুজ মূল্যের প্রচলন হয়েছে। এটা কি জনগণের প্রত্যাশা যে কোন নতুন মূল্যের নোট চালু হবে না?

ডিজিটাল পেমেন্টের গুরুত্ব বাড়ছে

সরকার বর্তমানে ডিজিটাল পেমেন্ট প্রচার করছে। UPI সাইবারস্পেস ব্যাঙ্কিং এবং ডিজিটাল ওয়ালেট নোটের দিকে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিচ্ছে।

৫০০০ টাকার নোট সম্পর্কে সম্পূর্ণ গুজব অত্যন্ত মিথ্যা। রান বাইটেড বলেছেন যে বিয়ের প্রস্তাবগুলি যতটা মহৎ। 

শুধুমাত্র সরকারী সূত্রের তথ্য বিশ্বাস করুন এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া গুজব দ্বারা প্রতারিত হবেন না। বর্তমান আর্থিক খাতে যা কিছু উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটছে তাতে কোনো ক্ষতি নেই এবং তা দেশের অর্থনীতির জন্যও ভালো।