স্ত্রী- সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা সর্বদাই চিন্তা করেন পরিবারের প্রধান সদস্য। তারা এটাই ভাবেন নিজেদের অবর্তমানে কিংবা চাকরি শেষ হয়ে গেল তার স্ত্রীর কী হবে। স্ত্রীকে আবার অন্যের উপর নির্ভরশীল হতে হবে না তো। তার উপর অগ্নিমূল্য বাজারে বর্তমান পরিস্থিতিতে কোথায়ও বিনিয়োগ করাও খুবই ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়। যেখানেই বিনিয়োগ করবেন সেখানেই কোনও না কোনও সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে এই বিশেষ স্কিম। সকলের সমস্যার কথা মাথায় রেখেই নয়া স্কিম নিয়ে এসেছে কেন্দ্রীয় সরকার ৷ এই স্কিমে ইনভেস্ট করে কিছুটা নিশ্চিত হতে পারবেন আপনি৷ কিন্তু কী এমন রয়েছে এই স্কিমে যেখানে শুধু আপনি নন, আপনার স্ত্রীও আত্মনির্ভর হয়ে উঠতে পারবেন ৷ আর আপনার অবর্তমানেও নিয়মিত আয় হবে আপনার স্ত্রীর ৷
স্ত্রী- সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা সর্বদাই চিন্তা করেন পরিবারের প্রধান সদস্য। তারা এটাই ভাবেন নিজেদের অবর্তমানে কিংবা চাকরি শেষ হয়ে গেল তার স্ত্রীর কী হবে। স্ত্রীকে আবার অন্যের উপর নির্ভরশীল হতে হবে না তো। তার উপর অগ্নিমূল্য বাজারে বর্তমান পরিস্থিতিতে কোথায়ও বিনিয়োগ করাও খুবই ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়। যেখানেই বিনিয়োগ করবেন সেখানেই কোনও না কোনও সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে এই বিশেষ স্কিম। সকলের সমস্যার কথা মাথায় রেখেই নয়া স্কিম নিয়ে এসেছে কেন্দ্রীয় সরকার ৷ এই স্কিমে ইনভেস্ট করে কিছুটা নিশ্চিত হতে পারবেন আপনি৷ কিন্তু কী এমন রয়েছে এই স্কিমে যেখানে শুধু আপনি নন, আপনার স্ত্রীও আত্মনির্ভর হয়ে উঠতে পারবেন ৷ আর আপনার অবর্তমানেও নিয়মিত আয় হবে আপনার স্ত্রীর ৷
এখানে খুব বেশি বিনিয়োগেরও দরকার নেই। ন্যাশনাল পেনশন স্কিমে-এ ইনভেস্ট করে আপনি নিজে এবং আপনার স্ত্রীকে আত্মনির্ভর করে তুলতে পারবেন ৷ কারণ ন্যাশনাল পেনশন স্কিমে আপনার স্ত্রীর নামে নিউ পেনশন সিস্টেম অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন ৷ এবং স্ত্রীর বয়স ৬০ বছর হলেই একবারে টাকা পাওয়া যাবে ৷ এছাড়া প্রতিমাসে পেনশন বাবদও একটা ইনকাম হবে ৷ প্রধানমন্ত্রীর এই স্কিমে আপনি নিজেই ঠিক করতে পারবেন যে আপনার স্ত্রী কত টাকা পেনশন পাবেন ৷ যার ফলে ৬০ বছর বয়সের পর পেনশনের জন্য আপনার স্ত্রীকে আর কারোর উপর নির্ভর করতে হবে না ৷ এছাড়া আপনি অনেক সুবিধা পাবেন।
আপনার স্ত্রীর বয়স ৬০ বছর হয়ে গেলেই প্রতিমাসে তিনি পেনশন পাবেন। এবং ভবিষ্যতে তার কোনও টাকার অভাব হবে না। প্রধানমন্ত্রীর এই স্কিমে আপনার সুবিধা অনুযায়ী, প্রতি মাসে কিংবা বছরে টাকা রাখতে পারবেন ৷ এবং ১০০০ টাকা থেকে ন্যাশনাল পেনশন স্কিমে স্ত্রীর নামে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন ৷ এক্ষেত্রে আপনি নিজেও সিদ্ধান্ত নিতে পারেন আপনি প্রতিমাসে ঠিক কতটাকা পেনশন চান। সেই অনুযায়ী আপনি টাকা জমাতে পারেন। এখানে প্রতিমাসে কিংবা বার্ষিক সুবিধা অনুযায়ী টাকা জমা দেওয়ার বহু বিকল্প রয়েছে। ৬০ বছর বয়স হলেই এই পেনশন অ্যাকাউন্ট ম্যাচিওর হয়ে যাবে ৷ এবং নতুন নিয়মে জানা গেছে, আপনার স্ত্রীর বয়স ৬৫ বছর হওয়া পর্যন্তও এই অ্যাকাউন্ট চালাতে পারবেন ৷ প্রধানমন্ত্রীর এই ন্যাশনাল পেনসন স্কিমে ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সের মধ্যে যে কোনও ব্যক্তি ইনভেস্ট করতে পারবেন ৷ এখানে আপনার সুবিধা মতো যেমন ইনভেস্টমেন্ট শুরু করতে পারবেন তেমনি আবার যে কোনও সময় টাকা তুলেও নিতে পারেন ৷ এটি কেন্দ্রীয় সরকারের একটি সামাজিক নিরাপত্তা প্রকল্প। এই খাতে বিনিয়োগ করা সম্পূর্ণ নিরাপদ।