করোনা আবহে স্যামসাং-এর বিশাল পদক্ষেপ, ভারতে ৩ লক্ষ কোটি টাকার স্মার্টফোন বানাবে তারা

Published : Aug 18, 2020, 09:19 AM ISTUpdated : Aug 18, 2020, 12:02 PM IST
করোনা আবহে স্যামসাং-এর বিশাল পদক্ষেপ, ভারতে ৩ লক্ষ কোটি টাকার স্মার্টফোন বানাবে তারা

সংক্ষিপ্ত

দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং ভারতের অন্যতম একটি ব্র্যান্ড ভিয়েতনাম থেকে ভারতে এসে ব্যবসা শুরু করবে স্যামসাং ৩.৭ লক্ষ কোটি টাকার মোবাইল ফোন উত্পাদন করার পরিকল্পনা আইটি মন্ত্রকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে এই পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেছে

অ্যাপেল, লাভা-র পর এবার স্যামসাং। দক্ষিণ কোরিয়ার স্মার্টফোন নির্মাতা স্যামসাং শীঘ্রই ভিয়েতনাম থেকে ভারতে এসে এই ব্যবসা শুরু করতে চলেছে। এই সংস্থা ভারতে তিন লক্ষ কোটি টাকার পণ্য তৈরির জন্য প্রস্তুস্তি নিচ্ছে। জানা গিয়েছে, আগামী পাঁচ বছরে ভারতে ৩.৭ লক্ষ কোটি টাকার মোবাইল ফোন উত্পাদন করার পরিকল্পনা করেছে স্যামসাং। 

স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স এবং আইটি মন্ত্রকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে এই পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেছে। তবে সংস্থাটি এই মুহূর্তে বিনিয়োগের বিষয়ে মুখ খোলেনি। সংবাদ সূত্র পিটিআই নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছে যে সংস্থাটি প্রোডাকশন লিংকড ইনসেন্টিভ (পিএলআই) প্রকল্পের আওতায় ভারতে স্মার্টফোন তৈরি করতে প্রস্তুত। ভারতের মোবাইল ফোনের বাজারে স্যামসাংয়ের ২৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। স্যামসাং ভিয়েতনামে ৫০ শতাংশ মোবাইল ফোন উত্পাদন করে এবং রফতানি করে। এরপর ভারতে যে ফোন তৈরি হবে তার বেশিরভাগ বাইরে রফতানি করা হবে।

চিনা পন্য বর্জন জরালো হওয়ার পর ভারতে দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং ভারতের অন্যতম একটি ব্র্যান্ড হয়ে উঠেছে। চিনেও এই সংস্থার কারখানা ছিল কিন্তু গত বছর তারা তা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়। দক্ষিণ কোরিয়ায় ফোন নির্মাণের খরচ অত্যাধিক বেশি তাই সেখানের কারখানা বন্ধ করে ভারতে তার প্রধাণ ঘাঁটি তৈরির পথে হাঁটছে। ১ আগস্ট, তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ জানিয়েছিলেন যে প্রায় ২২ টি সংস্থা পিএলআই প্রকল্পের আওতায় আবেদন করেছে এবং তারা দেশে তাদের উত্পাদন শুরু করতে চায়। সরকারের এই প্রকল্পের আওতায়, আগামী ৫ বছরে ১১ লক্ষ কোটি টাকার মোবাইল ফোন তৈরি করা হবে। এটি প্রায় ১২ লক্ষ নতুন কর্মসংস্থান তৈরি করবে।

PREV
click me!

Recommended Stories

জিরো-ব্যালেন্স অ্যাকাউন্ট থাকলেই ২০২৬ থেকে মিলবে একাধিক সুবিধা! গ্রাহক হলে অবশ্যই জানুন
২০২৫ সালে ৪৫ শতাংশ ভারতীয় সংস্থাগুলি এআই নির্ভরতার প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে, জানাচ্ছে রিপোর্ট