৭. তিনি বলেন, ‘একজন ছাত্রের মেধা এবং চাহিদার উপর নির্ভর করে কোন বিষয় নিয়ে সে পড়বে। বর্তমানে গতানুগতিক ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, বায়োলজির বাইরেও অসংখ্য প্র্যাকটিক্যাল বেসড সাবজেক্ট এসেছে। কেবলমাত্র বিজ্ঞান বিভাগ নয়, বাণিজ্য এবং কলা বিভাগের পড়ুয়ারাও এই ধরনের প্র্যাকটিক্যাল সাবজেক্ট বেছে নিতে পারে। ল্যাবরেটরি বেসড সাবজেক্টই ভবিষ্যৎ। যেমন কমপিউটার অ্যাপ্লিকেশন, ডেটা সায়েন্স, আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্স, সাইকোলজি, নিউট্রিশন। যদি কেউ মনে করে ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং ছাড়া অন্য বিষয়কে পেশা হিসেবে বেছে নেবে, সেক্ষেত্রে নম্বর বেশি উঠবে এই ধরনের বিষয় নির্বাচন করা উচিত। উচ্চমাধ্যমিকে ল্যাবরেটরি বেসড সাবজেক্ট বাছলে নম্বর বেশি পাওয়া সম্ভব। স্নাতক স্তরেও এক্ষেত্রে সাফল্য পাওয়া যাবে।’