ধোনির ভক্তের সংখ্যা কম নয়। খেলার মাঠ থেকে ইনস্টাগ্রামে তাঁর ফলোয়ার সংখ্যা দেখলেই তা বোঝা যায়। আর এমন খেলোয়াড়ের জন্য যে মাঠে ভক্তদের ভিড় হবে, তা-ই তো স্বাভাবিক। কিন্তু ৩ মার্চ ওয়াংখেড়ের মাঠে তাঁর ভক্ত হিসেবে হাজির ছিলেন এক বৃদ্ধা।
মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে ম্যাচ জিততে না পেরেও মহেন্দ্র সিংহ ধোনির চেন্নাই এদিন মানুষের মন জিতে নিলেন। বুঝিয়ে দিলে জিৎ ও হারের বেশ কিছুটা উর্ধ্বে পৌঁছে গিয়েছেন তিনি। তাঁর প্রতি ভক্তদের যে অটুট ভালবাসা তৈরি হয়েছে, তা এমনই থাকবে।
ধোনির ভক্তের সংখ্যা কম নয়। খেলার মাঠ থেকে ইনস্টাগ্রামে তাঁর ফলোয়ার সংখ্যা দেখলেই তা বোঝা যায়। আর এমন খেলোয়াড়ের জন্য যে মাঠে ভক্তদের ভিড় হবে, তা-ই তো স্বাভাবিক। কিন্তু ৩ মার্চ ওয়াংখেড়ের মাঠে তাঁর ভক্ত হিসেবে হাজির ছিলেন এক বৃদ্ধা।
খেলার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তিনি ধোনির জন্য করতালি দিয়েছেন, গলা ফাটিয়েছেন। শুধু তাই নয়। শুরু থেকে শেষ তাঁর হাতে ছিল হলুদ প্ল্যাকার্ড। সেই প্ল্যাকার্ডে লেখা, আমি এখানে শুধু ধোনির জন্য় এসেছি।
শুধু ধোনির সঙ্গে দেখা করবেন বলে ড্রেসিং রুমের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন বৃদ্ধা। সিএসকে-র জার্সির সঙ্গে মিলিয়ে তিনিও হলুদ শাড়ি পরে এসেছিলেন এদিন। ধোনিও দেখা করলেন তাঁর সঙ্গে। বহুক্ষণ কথাবার্তা ও সেলফি সেশন চলল। স্বপ্নের খেলোয়াড়কে দেখে বৃদ্ধা যে কতটা খুশি, তাঁর অভিব্যক্তিতেই স্পষ্ট ছিল। ধোনিও বুঝিয়ে দিলেন তিনি সেরার স্থানে থাকলেও, হাজার হাজার ভক্ত থাকলেও,তাঁর পা কোনওদিন মাটি থেকে সরে যায়নি। তাঁর বিনয়ী স্বভাবও মুগ্ধ করেছে সেই বৃ্দ্ধা ভক্তকে।
প্রসঙ্গত, এই প্রথম নয়। এর আগেও ধোনির আর এক বৃদ্ধ ভক্তের কথা সামনে এসেছিল। নাম এডিথ নরম্যান। ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের সময়ে ধোনির সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন ৮৭ বছরের ভক্ত। সেবারও সৌজন্য দেখিয়ে ভক্তের সঙ্গে গল্প করেছিলেন ধোনি।