বলি অভিনেতা সইফ আলি খান। শর্মিলা-পতৌদি পুত্র। বৃহস্পতিবার ভোর রাতে তাঁর নিজের ফ্ল্যাটেই হামলা চালায় দুষ্কৃতী। বর্তমানে মুম্বইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি সইফ আলি খান।
হামলার ২৪ ঘণ্টা পার
সইফ আলি খানের ওপর হামলার পরে কেটে গেছে ২৪ ঘণ্টারও বেশি সময়। কিন্তু এখনও অধরা দুষ্কৃতী।
তদন্ত শুরু
সইফ আলি খুনকে বৃহস্পতিবার ভোরবেলা ছুরি দিয়ে কোপায় দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনার পরই তদন্ত শুরু হবে মুম্বইয়ের অপরাধ দমন শাখা। সাতটি দল অভিযুক্তের খোঁজে তদন্ত শুরু করেছে।
ঘটনার সিসিটিভি
তদন্তে নেমেই পুলিশ সইফ আলি খানের বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করেছে। এলাকারও সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে।
সন্দেহভাজনের গতিবিধি
প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান ঘটনার প্রায় ঘণ্টাদুয়ের আগে পর্যন্ত বাইরের কোনও সন্দেহভাডন আবাসনে প্রবেশ করেনি। কিন্তু ঘটনার পরে এক সন্দেহভাজনের পালিয়ে যাওয়ার ফুটেজ রয়েছে পুলিশের হাতে।
দুষ্কৃতীর ছবি ভাইরাল
ভাইরাল হয়েছে সইফের বাড়ির পিছনের সিঁড়ির সিসিটিভি ফুটেজ। স্পষ্ট দেখা গিয়েছে এক ব্যক্তির মুখ। কিন্তু ২৪ ঘণ্টা পরও অধরা দুষ্কৃতী। গোটা ঘটনার উঠে আসছে বেশ কিছু প্রশ্ন।
তদন্তে নেমে পুলিশের প্রশ্ন
কীভাবে সইফ-করিনার ছোট ছেলের জেহর ঘর পর্যন্ত দিয়েছিল দুষ্কৃতী। দুষ্কৃতী কী আগে থেকেই জানত সইফের ঘর সম্পর্কে। বিনা বাধায় কী করে অভিনেতার অন্দরমহলে প্রবেশ করল। সিসি ক্যামেরা তার ঢোকার ছবি নেই কেন।
আবসনের সঙ্গে পরিচিত
তদন্তে নেমে পুলিশের অনুমান আবাসনের সঙ্গে রীতিমত পরিচিত ছিল দুষ্কৃতী। আর সেই কারণেই সইফ আলি খানের ঘর পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিল বিনা বাধায়।