বলিউডের অন্যতম নবাব পাওয়ার কাপল সইফ আলি খান ও করিনা কাপুর খান সর্বদাই শিরোনামে থাকেন। বিয়ে করার আগে একে অপরের কো-স্টার হিসেবেই কাজ করেছেন এই পাওয়ার কাপল। ওমকারা ছবিতে একসঙ্গে কাজ করলেও তাদের সম্পর্ক অতটাও ভাল ছিল না। টশন ছবির সেটে প্রেমের শুরু। দুজনের সম্পর্কের ব্যবধানও প্রায় ১০ বছর। একসময় বয়সে বড় অভিনেতার সঙ্গে রোম্যান্স না পসন্দ ছিল করিনার, কিন্তু বাস্তবে সেই বয়স্ক মনের মানুষই করিনার জীবনসঙ্গী, কীভাবে সম্ভব হয়েছিল।
সম্প্রতি করিনার একটি পুরোনো সাক্ষাৎকার ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যেখানে করণের ব়্যাপিড ফায়ার রাউন্ডে রীতিমতো আগুন জ্বালিয়েছিলেন করিনা।
210
করণ জোহর করিনাকে প্রশ্ন করেছিল, যদি তুমি কখন এমন একটা চরিত্র পাও যেখানে তুমি অনেকটাই ছোট হলে বয়সে বড় লোকের প্রেমে পড়েছ, তুমি কি এই চরিত্রটা করবে।
310
করণের প্রশ্নের সটান জবাবে করিনা জানিয়েছিলেন একদম নয়। আমি কোনও বয়স্ক লোকের প্রেমে পড়তে চাই না।
410
কিন্তু ২ সন্তানের বাবা, বয়সে ১০ বছরের বড় সইফের প্রেমেই পড়েছিলেন করিনা।
510
দীর্ঘদিনের প্রেম পরিণতি পায় ২০১২ সালে। তারপর থেকে ৯ বছর ধরে চুটিয়ে সংসার করছেন নবাব কাপল করিনা-সইফ।
610
৪০ বছর বয়সী বলি অভিনেত্রী করিনা কাপুর খান সদ্যই দ্বিতীয় সন্তানের মা হয়েছেন। তবে বিয়ে-সন্তান-সম্পর্ক নিয়ে সবসময়েই লাইমলাইটে থাকেন করিনা। বর্তমানে ২ ছেলেকে নিয়ে সুখের সংসার সইফিনারা।
710
বিয়ে করার আগে একে অপরের কো-স্টার হিসেবেই কাজ করেছেন এই পাওয়ার কাপল। 'ওমকারা' ছবিতে একসঙ্গে কাজ করলেও তাদের সম্পর্ক অতটাও ভাল ছিল না।
810
দিদি করিশ্মার সূত্র ধরেই আলাপ সইফের সঙ্গে। তারপরই 'টশন' ছবিতেই একে-অপরকে মন বিনিময় হয়েছিল সইফ-করিনার। তারপর বেশ কয়েকটি ছবিতেই একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল এই লাভবার্ডসকে।
910
সইফের ব্যক্তিত্ব নাকি আকৃষ্ট করেছিল করিনাকে। তারপরেই ধীরে ধীরে এগোতে থাকে তাদের প্রেমপর্ব।প্রেমপর্ব চলাকালীন লিভ-ইনে যেতে চেয়েছিলেন সইফ।
1010
তবে বিয়ের আগে লিভ-ইন করতে হলে মা ববিতার অনুমতি নিতে হবে বলে জানিয়েছিলেন সইফকে। অবশেষে বিয়ের আগে লিভ-ইন করেছিলেন সইফ। তারপরই বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন সইফ-করিনা।