Published : Jul 19, 2021, 09:10 AM ISTUpdated : Jul 19, 2021, 09:17 AM IST
বলিউডের স্টারকিডদের নিয়ে উত্তেজনার পারদ সর্বদাই তুঙ্গে। এবং ছোট থেকে বড় সকলের মধ্যেই জনপ্রিয়তার শীর্ষে সইফিনার পুত্র তৈমুর আলি খান। ছোট বয়স থেকেই লাইট-ক্যামেরায় অভ্যস্ত তৈমুর। মাত্র ৪ বছর বয়সেই তার ফ্যান-ফলোয়ারের সংখ্যা আকাশছোঁয়া। তার নতুন ছবি হোক বা কোনও মজার কীর্তি তা নেটদুনিয়ায় মুহূর্তে ভাইরাল হয়। ছেলে তৈমুরের এহেন চাহিদা দেখেই তাকে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বাবা সইফ আলি খান। স্ত্রীকে এই প্রস্তাব দিতেই রেগে আগুন হয়েছিলেন করিনা।
স্টারকিডদের মধ্যেই জনপ্রিয়তার শীর্ষে সইফিনার পুত্র তৈমুর আলি খান। মাত্র ৪ বছর বয়সেই তার ফ্যান-ফলোয়ারের সংখ্যা আকাশছোঁয়া।
210
তার নতুন ছবি হোক বা কোনও মজার কীর্তি তা নেটদুনিয়ায় মুহূর্তে ভাইরাল হয়। ছেলে তৈমুরের এহেন চাহিদা দেখেই তাকে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বাবা সইফ আলি খান।
310
স্ত্রীকে এই প্রস্তাব দিতেই রেগে আগুন হয়েছিলেন করিনা। তৈমুরের জন্য প্রতিবাদে গর্জে উঠেছিলেন বলিউডের সেক্সি মাম্মা করিনা কাপুর খান।
410
সাক্ষাৎকারে সইফ জানিয়েছিলেন, অনেক প্রযোজকই তাকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন সইফ যেন নিজের ছবির প্রচারে তৈমুরকে ব্যবহার করে। এবং এর জন্য তারা নাকি মোটা টাকা দিতেও প্রস্তুত।
510
প্রযোজকদের কাজ থেকে সেই প্রস্তাব পেয়ে বেজায় খুশি হয়েছিলেন সইফ আলি খান। এবং নিজের ছবির লুকের সঙ্গে মানানসই করে তৈমুরকেও সাজাতে হবে বলে দাবি করেছিলেন প্রযোজর। বিনিময়ে মিলবে বিরাট অঙ্কের টাকা।
610
প্রযোজকদের এই প্রস্তাব স্ত্রী করিনাকে বলতে এক নিমেষে পুরো বিষয়টি যেন বদলে গিয়েছিল। সইফের থেকে এই প্রস্তাব পেয়েই রেগে ফেটে পড়েছিলেন করিনা।
710
প্রচন্ড রেগে চিৎকার করে করিনা বলতে শুরু করেছিল, তুমি কিন্তু আমার ছেলেকে বিক্রি করতে পারো না। আরও বলেছিল এই অসভ্যতামিটা যেন দ্বিতীয়বার না করি।
810
করিনার রাগের উত্তরেও থামেননি সইফ। উল্টে আরও বলেছিলেন কিসের অসভ্যতামি। সবাই যখন চাইছ তাহলে বিক্রি করাই যাক না তৈমুরকে, তাও জানিয়েছেন সইফ নিজেই।
910
আসলে সইফের যুক্তি ছিল ওকে তো ইন্টারনেট সবর্দাই লোকজন দেখছে। তাই নির্দিষ্ট কোনও প্ল্যাটফর্মে তৈমুরকে আনলে ক্ষতি কি। এবং তার বিনিময়ে মোটা টাকাও আসবে।
1010
সইফ হেসে আরও জানিয়েছেন, যেমন কোনও নামী ন্যাপির ব্র্যান্ডের মুখ হিসেবে তৈমুরকে ব্যবহার করা যায়। এতে যে মোটা টাকা আসবে তাতে তৈমুরের পড়াশোনাও খরচটাও উঠবে এবং বাকী টাকাটা দিয়ে সুইৎজারল্যান্ডে ছুটিটাও কাটানো হবে।