বলি থেকে হলি, এক সময়ে দেউলিয়া হয়েছিলেন তাঁরা! কী ভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিললেন এই তারকারা
দুনিয়ার চোখে তাঁরা এখন তারকা। কিন্তু তাঁদের যাত্রা মোটেই সারা জীবন পেলব ছিল না। আর্থিক চাপের মধ্য়ে দিয়েও যেতে হয়েছে। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন তারকাকে এক সময়ে নিঃস্ব হয়ে যেতে হয়েছিল। ছবি সৌজন্যে- রিচা বড়ুয়া, বিনোদন সম্পাদক, এশিয়ানেট নিউজ ডট কম
swaralipi dasgupta | Published : Jun 16, 2019 7:15 AM IST
অমিতাভ বচ্চন- এক সময়ে তাঁর অমিতাভ বচ্চন করপোরেশন লিমিটেড পুরোপুরি দেউলিয়া হয়ে যায়। সে সময়ে কওন বনেগা ক্রোড়পতি তাঁর ভাগ্য ফেরায়।
মার্কিন প্রেসিডেন্টও বেশ কয়েকবার পেশার ক্ষেত্রে দেউলিয়া হন। তবে তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে সে সবের প্রভাব পড়েনি।
বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল, রা-ওয়ান ছবিটি বক্স অফিসে ভাল কাজ না করায় প্রায় দেউলিয়া হতে বসেছিলেন শাহরুখ খান।
২০০৩ সালে প্রাক্তন হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন মাইক টাইসন দেউলিয়া হয়ে গিয়েছিলেন।
পরপর বেশ কয়েকটি ছবির প্রযোজনা করেছিলেন অভয় দেওল। সেগুলি বক্স অফিসে চলেনি। তাই নিজের বাড়ি পর্যন্ত বেচে দিতে হয় অভয়কে।
গেম অফ থ্রোনস খ্যাত লেনা হেডি ২০১৩-য় দেউলিয়া হয়ে যান। বাড়ি বেচে দিতে হয় তাঁকে।
প্রীতি জিন্টা ইশক ইন প্যারিস ছবির প্যারিস করে দেউলিয়া হয়ে যান। সে সময়ে নিজের বাড়ি ভাড়া দিতে হয় তাঁকে। সলমন খান সেই সময়ে অনেক সাহায্য করেছিলেন।
মেরা নাম জোকার ছবিটি সে সময়ে খুবই খরচ সাপেক্ষ ছিল। প্রায় ৬ বছর লেগেছিল সেই ছবিটি শেষ করতে। সে সময়ে ছবিটি বক্স অফিসে হিট করেনি। তাই দেউলিয়া হয়ে যেতে হয় রাজ কাপুরকে।
প্রযোজর সাজিদ নাদিওয়ালার থেকে ধার নিয়েছিলেন টাকা। শোধ করতে নিজের ফ্ল্যাট বেচে দিচে হয় সে সময়ে।
২০০৯সালে পামেলা আন্ডারসনও প্রায় নিঃস্ব হয়ে যান। তখন নিজের বাড়ি বেচে দিতে হয় তাঁকে।
এক সময়ে এমন অবস্থা হয়েছিল গোবিন্দার ট্যাক্সি বা অটোতে যাতায়াত করার অবস্থা ছিল না।