সমুদ্র তটে স্ত্রী-র সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে মেসি, ফিরে দেখা ভাইরাল ছবির অ্যালবাম

আধুনিক ফুটবলের যাদুকর তিনি। একমাত্র ফুটবলার হিসেবে ৬টি ব্যালন ডি-অর জিতেছেন লিও মেসি। যা এখনও পর্যন্ত সর্বাধিক। 
 

খেলার অবসরে পরিবারের সঙ্গেই সময় কাটাতে পছন্দ করেন আধুনিক ফুটবলের জাদুকর।
 

বর্তমানে তিন সন্তান নিয়ে সুখের পরিবার মেসির। ফুটবল থেকে বিশ্রাম পেলেই পরিবারকে নিয়ে বেরিয়ে পড়েন ঘুরতে। 
 

মাঠে পারফেক্ট প্লেয়ারের পাশাপাশি স্বামী ও বাবা হিসেবেও পারফেক্ট আর্জেন্টিনা ও বার্সোলোনা তারকা।
 

একনিষ্ঠ মনোভাবের জন্যই খুব অল্প বয়সের মধ্যেই বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ফুটবলার হয়ে উঠছেন মেসি।

সহধর্মিনী আন্তলিনা রকুজোর তার সাফল্যের অন্যতম চাবিকাঠি বলে বারবার স্বাকীর করেছেন মেসি। 
 

১৯৯৬ সাল থেকেই আন্তলিনা রকুজোর সঙ্গে আলাপ মেসির। প্রেম পর্বও শুরু হয়েছে খুব অল্প বয়স থেকেই।

বিয়ের আগে থেকেই বান্ধবীর সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক মেসির। মেসির দুটি সন্তানের জন্মও হয় বিয়ের আগে। 
 

বিয়ের পিঁড়িতে বসার আগে থেকেই সুখী দাম্পত্য জীবন কাটাতেন লিও। মেসির বিয়েতে আনন্দ উপভোগ করেনব তার সন্তানরা।
 

বিয়ের আগেই বান্ধবী আন্তলিনা রকুজোর সঙ্গে একান্তে সময় কাটাতে ভালবাসেন লিও মেসি। সেই ছবি বারবার ভাইরাল হয়েছে।
 

ঠাসা ফুটবল কর্মসূচির বাইরে সময় পেলেই বেরিয়ে পড়তেন বান্ধবীকে নিয়ে। যেই ছবি বার বার ভাইরাল হয়েছে সোশাল মিডিয়ায়।
 

সমুদ্র তটে ঘুরে বেড়ানো মেসির বরাবরই খুব প্রিয়। তাই যখনই সময় পেয়েছেন বান্ধবীকে নিয়ে বেরিয়ে পড়েন পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের সমুদ্র তটে।
 

দীর্ঘ সময় প্রেমের পর ২০১৭ সালের ৩০ জুন বান্ধবী আন্তলিনা রকুজোকে বিয়ে করেন মেসি। জাঁকজমক পূর্ণ বিবাহ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বের তাবড় তাবড় প্লেয়াররা। 
 

বিয়ের সময় মেসি ও তার বান্ধবীর চুম্বনের ছবি এখনও ঝড় তোলে সোশাল মিডিয়ায়। যা খুবই পছন্দ করেছিল মেসি ভক্তরা।
 

বিয়ের পরও স্ত্রীকে নিয়ে একাধিক জায়গায় হানিমুনে যান লিও মেসি। সঙ্গে তাদের দুই সন্তনকেও নিয়ে যায়। 
 

হানিমুনে একান্ত অবস্থায় মেসি ও তার ছবি স্ত্রী একাধিকবার ধরা দিয়েছেন। সেই ছবি ভাইরাল হয় সোশাল মিডিয়ায়।
 

বিকিনি পরিহিত মেসির স্ত্রীকে খুবই সুন্দরী ও হট দেখায়। যেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল মুহূর্তে। 
 

বাড়িতে ফুটবল নিয়ে আলোচনা পরিবারকে সময় দেন তখন। পরিবার মেসিকে যা দিয়েছে তা কোনও ট্রফির থেকেও বেশি বলে জানিয়েছেন মেসি।