ইরানের শীর্ষ সেনা আধিকারিক সহ পরমাণু গবেষণা কেন্দ্র ধ্বংস করে দিয়েছে ইজরায়েল। নিঁখুত পরিকল্পনায় ইরানকে ধরাশায়ী করতেই ফের সংবাদ শিরোনামে ইজরায়েলের গুপ্তচর সংস্থা মোসাদ।
28
নিঁখুত মারণ হামলা
ইরানের পরমাণু গবেষণা কেন্দ্রে ইজরায়েলের মারণ হামলা। সঠিক সময়ে একেবারে নিঁখুত হামলা চালায় ইজরায়েলি বাহিনী। এই বিষয়ে ইজরায়েলের তরফে জানানো হয়েছে যে, দীর্ঘ বছরের নিঁখুত পরিকল্পনার পর এই হামলা চালানো হয়েছে।
38
ইরানকে মারতে ইজরায়েলের চাল
সূত্রের খবর, ইরানকে মারতে আগে থেকেই জাল বিছিয়ে ছিলো ইজরায়েল। ইরানের শীর্ষ সেনা আধিকারিকদের একত্রিত করতে সেদেশের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’-এর নিঁখুত পরিকল্পনা করা হয়েছিল। যার উদ্দেশ্য ছিলো ইরানের সামরিক ঘাঁটি ও পরমাণু কেন্দ্রগুলিকে নষ্ট করে দেওয়া।
ইরানের মাটিতে গোপনে ড্রোন হামলা চালায় ইজরায়েল। জানা গিয়েছে, ইরানেই ইজরায়েলি গোপন ড্রোনঘাঁটি তৈরি করা হয়। মোসাদের এজেন্টরা যে সেখানে গোপনে ড্রোন মোতায়েন করেছে তা আগে থেকে টেরই পাননি ইরানের শীর্ষ সেনাকর্তারা।
58
ইরানের মিসাইল লক্ষ্য করে হামলা
ইরানের মাটিতে ড্রোনঘাঁটি মোতায়েনের পর সঠিক সময়ের অপেক্ষায় ছিলো ইজরায়েল। এরপর ইহুদি সেনার অনুমোদনে সঠিক সময়ের অপেক্ষায় ছিলো ইজরায়েল। পরপর মোট তিন ধাপে হামলা চালায় ইজরায়েল।
68
ইরানের অস্ত্রঘাঁটিতে হামলা
ইরানের মাটিতে হামলা চালানোর জন্য ইজরায়েল প্রথম ধাপে ইরানের অস্ত্রঘাঁটি এবং প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে নিশানা করে। এরপর দ্বিতীয় ধাপে ধ্বংস করা হয় আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে। এবং তৃতীয়ধাপে আকাশ থেকেই নিশানা করা হয় ইরানের মিসাইলগুলিকে। আর প্রতিটি হামলার ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা হয়েছিল ড্রোন।
78
পরমাণু কেন্দ্রে হামলা
জানা গিয়েছে, এরপর ইরানের পরমাণু গবেষণা কেন্দ্রগুলিকে নিশানা করা হয়। এই বিষয়ে ইজরায়েলের দাবি, প্রায় ২০০টি যুদ্ধবিমান ইরানের শতাধিক লক্ষ্যবস্তুকে নিশানা করে। এছাড়াও ইরানের সেনা কর্তাদের হত্যা করতেও বড়সড় ছক কষে ইজরায়েল।
88
ইরাক-ইরান যুদ্ধের পর সবথেকে বড় হামলা
মোসাদ বাহিনীর পরিকল্পনায় রীতিমত পর্যদস্তু ইরান। ইজরায়েলি হানায় কোমর ভেঙে গিয়েছে তেহেরানের। কারও কারও মতে, ১৯৮০ সালে ইরাক বনাম ইরান যুদ্ধের পর এটাই ফের ইরানের উপর সবথেকে বড় হামলা।