ঝাড়গ্রামে কালবৈশাখীর গ্রাসে ২৩ ছাগল, নিঃস্ব হতদরিদ্র একাধিক পরিবার

Published : Jun 02, 2020, 12:14 AM ISTUpdated : Jun 02, 2020, 11:32 AM IST
ঝাড়গ্রামে কালবৈশাখীর গ্রাসে ২৩ ছাগল, নিঃস্ব হতদরিদ্র একাধিক পরিবার

সংক্ষিপ্ত

আরও এক মর্মান্তিক ঘটনা ঝাড়গ্রাম জেলাতে সোমবার বিকেলে ছাগলের পালে পড়ে বাজ  ঘটনাস্থলে মৃত্যু হল তেইশটি ছাগলের  মাথায় হাত পড়েছে এলাকার ছাগল চাষীদের

শাহাজাহান আলি, মেদিনীপুর: লকডাউন এর বিভীষিকার মাঝে আরও এক মর্মান্তিক ঘটনা ঝাড়গ্রাম জেলাতে।সোমবার বিকেলে মাঠে ঘাস খাওয়ার সময় একত্রে থাকা ছাগলের ঝাকে পড়ে বাজ। ঘটনাস্থলে মৃত্যু হল তেইশটি ছাগলের । মাথায় হাত ওই ছাগল চাষীদের।

 ঘটনাটি ঘটেছে ঝাড়গ্রাম জেলার এবং ওই থানা এলাকারই শালবনী গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার লাউড়িয়াদাম গ্রামের লাগোয়া জঙ্গল ঘেরা মাঠে যেখানে প্রতিদিনের মতই সকাল বেলায় ছাগলগুলিকে চরার জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। স্থানীয় বিধায়ক চূড়ামনি মাহাতো জানান, " সহায় সম্বলহীন এই তিনটি পরিবার বর্তমানে পুরোপুরি পশুপালন নির্ভর জীবিকার ওপরেই নির্ভরশীল। ছাগল ছাড়া বাড়িতে হাঁস মুরগি পালন করে থাকেন। 

এখানকার মাটি কৃষিকাজের পক্ষে ততটা সহায়ক নয় আর যদিও বা কোনও কোনও জায়গায় চাষবাস হয়েও থাকে সেটা এঁদের পক্ষে সম্ভব হয়না জমি নেই বলে। তাই দিনমজুরি আর পশুপালনই এঁদের একমাত্র আয়ের উৎস। জঙ্গলের গাছপালা পশুপালনের জন্য সহজ ও বিনামূল্যের খাদ্য ভান্ডার। সে কারনেই গরিব মানুষ পশুপালন করে থাকেন। এই ঘটনায় চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তিনটি পরিবার। আমি চেষ্টা করছি যাতে এঁরা ক্ষতিপূরণ পেতে পারেন।"
 
ঝাড়গ্রাম থানার শালবনি অঞ্চলের লাউড়িয়াদাম গ্রামে দুপুরে মাঠে ছাগল গুলি চড়ছিল।সেই সময় বাজ পড়ে ছাগল গুলির  উপর ।তেইশটি  ছাগল মারা  যায়।
জানা গেছে সোমবার বেলা ১ টা নাগাদ ঘন কালো মেঘ তৈরী হয়ে প্রথমে বৃষ্টিপাত শুরু হতেই ছাগলগুলো গ্রামের দিকে দৌড় দিয়েছিল। কিন্তু সেই সময় বজ্রপাত শুরু হয়। যে কোনও পশুর মতই বজ্রপাতে ভয় পেয়ে যাওয়া ছাগলের দল একটি খোলা মাঠের মধ্যে থমকে দাঁড়িয়ে পড়ে। ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে তারা একে অপরের কাছাকাছি চলে আসে। আর ঘটনাক্রমেই সেই সময় একটি প্রবল বজ্রপাত হয় ঠিক ওই জায়গাতেই। আর তারই অভিঘাতে বেশিরভাগ ছাগলই তড়িদাহত অথবা হ্রদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছে। আশ্চর্যের বিষয় ছাগলগুলির ওপর সরাসরি বাজ পড়েনি কারন কোনও ছাগলকেই ঝলসে যেতে দেখা যায়নি। দুঃখের বিষয় এই যে এই ২৩টি ছাগলের মধ্যে ১৫টি ছাগলই গর্ভবতী ছিল।

লকডাউন এর বিভীষিকার মাঝে আরও এক মর্মান্তিক ঘটনা ঝাড়গ্রাম জেলাতে।সোমবার বিকেলে মাঠে ঘাস খাওয়ার সময় একত্রে থাকা ছাগলের ঝাকে পড়ে বাজ। ঘটনাস্থলে মৃত্যু হল তেইশটি ছাগলের । মাথায় হাত ওই ছাগল চাষীদের। ঘটনাটি ঘটেছে ঝাড়গ্রাম জেলার এবং ওই থানা এলাকারই শালবনী গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার লাউড়িয়াদাম গ্রামের লাগোয়া জঙ্গল ঘেরা মাঠে যেখানে প্রতিদিনের মতই সকাল বেলায় ছাগলগুলিকে চরার জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। স্থানীয় বিধায়ক চূড়ামনি মাহাতো জানান, " সহায় সম্বলহীন এই তিনটি পরিবার বর্তমানে পুরোপুরি পশুপালন নির্ভর জীবিকার ওপরেই নির্ভরশীল। 

ছাগল ছাড়া বাড়িতে হাঁস মুরগি পালন করে থাকেন। এখানকার ঊষর মাটি কৃষিকাজের পক্ষে ততটা সহায়ক নয় আর যদিও বা কোনও কোনও জায়গায় চাষবাস হয়েও থাকে সেটা এঁদের পক্ষে সম্ভব হয়না জমি নেই বলে। তাই দিনমজুরি আর পশুপালনই এঁদের একমাত্র আয়ের উৎস। জঙ্গলের গাছপালা পশুপালনের জন্য সহজ ও বিনামূল্যের খাদ্য ভান্ডার। সে কারনেই গরিব মানুষ পশুপালন করে থাকেন। এই ঘটনায় চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তিনটি পরিবার। আমি চেষ্টা করছি যাতে এঁরা ক্ষতিপূরণ পেতে পারেন।"

 ঝাড়গ্রাম থানার শালবনি অঞ্চলের লাউড়িয়াদাম গ্রামে দুপুরে মাঠে ছাগল গুলি চড়ছিল।সেই সময় বাজ পড়ে ছাগল গুলির  উপর ।তেইশটি  ছাগল মারা  যায়।
জানা গেছে সোমবার বেলা ১ টা নাগাদ ঘন কালো মেঘ তৈরী হয়ে প্রথমে বৃষ্টিপাত শুরু হতেই ছাগলগুলো গ্রামের দিকে দৌড় দিয়েছিল। কিন্তু সেই সময় বজ্রপাত শুরু হয়। যে কোনও পশুর মতই বজ্রপাতে ভয় পেয়ে যাওয়া ছাগলের দল একটি খোলা মাঠের মধ্যে থমকে দাঁড়িয়ে পড়ে। ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে তারা একে অপরের কাছাকাছি চলে আসে। আর ঘটনাক্রমেই সেই সময় একটি প্রবল বজ্রপাত হয় ঠিক ওই জায়গাতেই। আর তারই অভিঘাতে বেশিরভাগ ছাগলই তড়িদাহত অথবা হ্রদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছে। আশ্চর্যের বিষয় ছাগলগুলির ওপর সরাসরি বাজ পড়েনি কারন কোনও ছাগলকেই ঝলসে যেতে দেখা যায়নি। দুঃখের বিষয় এই যে এই ২৩টি ছাগলের মধ্যে ১৫টি ছাগলই গর্ভবতী ছিল।

PREV
click me!

Recommended Stories

SIR-এর মধ্যেই কী করে নাম তুলবেন নতুন ভোটার ও বাদ পড়া ভোটাররা? রইল নতুন আপডেট
Suvendu Adhikari: ‘মেসিকে দিয়ে খেলা হবে করতে গিয়ে উল্টো খেলা হয়ে গেল!’ মমতাকে ধুয়ে দিলেন শুভেন্দু