বাস্তু বিশেষজ্ঞদের মতে,শোয়ার ঘর হল বিবাহিত জীবনের একটি জায়গা যেখানে স্বামী এবং স্ত্রী একসাথে সবচেয়ে বেশি সময় কাটায়। এমন পরিস্থিতিতে, বাস্তুর প্রভাব তাদের সাহায্য করতে পারে এবং বাস্তুর ত্রুটিগুলি দূর করতে পারে।
একজন বিবাহিত পুরুষ বা মহিলা বাড়িতে তার বেডরুমে সময় কাটায়। এমনকি বাস্তুতেও ঘরের ভিতরের শোবার ঘরের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এতে দিক ও এতে রাখা জিনিসের কারণে বাস্তুর ত্রুটি দেখা দেয়। এর প্রভাবের কারণে, একজন ব্যক্তিকে আর্থিক সংকট থেকে শুরু করে গার্হস্থ্য কলহ এবং পরকীয়ার সবকিছুর মুখোমুখি হতে হয়। এমন পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার আগে আপনার শোবার ঘর থেকে এই ৫টি জিনিস সরিয়ে ফেলাই ভালো। আপনিও যদি এই জিনিসগুলি আপনার শোবার ঘরে দীর্ঘদিন ধরে রাখেন তবে আজই সেগুলি বের করে নিন।
বাস্তু বিশেষজ্ঞদের মতে,শোয়ার ঘর হল বিবাহিত জীবনের একটি জায়গা যেখানে স্বামী এবং স্ত্রী একসাথে সবচেয়ে বেশি সময় কাটায়। এমন পরিস্থিতিতে, বাস্তুর প্রভাব তাদের সাহায্য করতে পারে এবং বাস্তুর ত্রুটিগুলি দূর করতে পারে। এই কারণেই বাস্তু বিশেষজ্ঞরা এই জিনিসগুলি শোবার ঘর থেকে সরিয়ে ফেলার পরামর্শ দেন।
শোবার ঘরে এসব জিনিস রাখবেন না
এঁটো বাসন
প্রায়ই বাড়িতে, চা পান করার পরে বা খাবার খাওয়ার পরে, লোকেরা বিছানায় বা অন্য কোনও টেবিলে শোবার ঘরের বাসন রাখে। বাস্তু অনুসারে এটি করা ভাল নয়। এতে নেতিবাচক শক্তি বাড়ে। এটি ব্যক্তির আর্থিক অবস্থার উপরও খারাপ প্রভাব ফেলে। দারিদ্র্য আসে এবং জীবনে সংগ্রাম বৃদ্ধি পায়।
জুতো চপ্পল
বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, কোনও ব্যক্তির বিছানার ভিতরে জুতো এবং চপ্পল খুলে ফেলা উচিত নয়। বাইরে থেকে আসার সময় শোবার ঘরে জুতা এবং চপ্পল আনা থেকে বিরত থাকা উচিত। আপনার এই অভ্যাস বাস্তু দোষকে প্রকাশ করে। এতে ঘরের শান্তি নষ্ট হয়। সম্পর্ক নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত হয়। বিছানায় থাকা স্বামী-স্ত্রীকে মানসিক চাপের মুখে পড়তে হয়।
খাটের নিচে আবর্জনা
বাস্তু মতে, শোবার ঘরে বিছানার নিচে আবর্জনা জমতে বাধা দেওয়া উচিত। বিছানার নিচে জমে থাকা আবর্জনা শুধু বাস্তুর দোষই প্রকাশ করে না, সেই সাথে ঘরের সমৃদ্ধি এবং স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক নষ্ট করে। এই কারণে মা লক্ষ্মী ক্রুদ্ধ হয়ে ঘরের দোরগোড়া থেকে ফিরে আসেন।
শোবার ঘরে ঝাড়ু
ঘর পরিষ্কারের জন্য ব্যবহৃত ঝাড়ুকে দেবী লক্ষ্মীর প্রতীক মনে করা হয়। তাই শোবার ঘরে কখনই ঝাড়ু রাখা উচিত নয়। এতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ সৃষ্টি হয়।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।