
Durga Puja 2025: পূজো মানেই হৈ হুল্লোড়, পূজো মানেই পাড়ার প্যান্ডেলে বসে আড্ডা মারা, পুজো মানেই একরাশ হাসি আনন্দ, পুজো মানেই বাঙালির ইমোশান, পূজো মানেই দেদার খাওয়া, আর পূজো মানেই সারারাত জেগে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘোড়া ঠাকুর দেখা।
কিন্তু ঠাকুর দেখার পরে সারারাত জেগে ভোরবেলা যখন বাড়িতে আসা তখন শরীরের এনার্জি প্রায় শেষ। এবার কি করা যায়?? পুজো তো পাঁচ দিনের! এবার রোজ যদি আমাদের শরীরে এনার্জি রাখতে হয় এবং হৈ-হুল্লোড় করতে হয় আর পুজোর কটা দিন যদি ঠাকুর দেখতে হয় রাত জেগে তাহলে সে ক্ষেত্রে খাওয়া-দাওয়া টা ঠিক মতো করতে হবে।
* ডাবের জল: সারারাত হাঁটাচলার পর শরীর থেকে প্রচুর জল বেরিয়ে যায়। সকালে তাই ডাবের জল খেতে পারেন। কারণ ডাবের জলে থাকে প্রাকৃতিক ইলেক্ট্রোলাইটস। যা শরীরকে দ্রুত হাইড্রেট করে এবং এনার্জি ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।
* ওটস বা পোরিজ: ওটসে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট থাকে। যা ধীরে ধীরে শক্তি নির্গত করে এবং কোনও ব্যক্তিকে দীর্ঘক্ষণ সতেজ রাখতে পারে। দুধ বা দইয়ের সঙ্গে ফল মিশিয়ে খেলে এটি আরও পুষ্টিকর হয়ে ওঠে।
* ডিম: ডিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। যা শরীরের পেশি মেরামত করে এবং নতুন শক্তি জোগায়। একটি বা দুটি ডিম সেদ্ধ খেতে পারেন।
* কলা: কলা হল তাৎক্ষণিক শক্তির একটি দারুণ উৎস। এতে থাকা পটাশিয়াম শরীরকে সতেজ করে এবং পেশির ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
* লেবুর জল বা গ্রিন টি: সকালে খালি পেটে লেবুর জল পান করা খুব ভাল। তা হলে শরীর থেকে টক্সিন বের হয়ে যায় এবং হজম শক্তি বাড়ে। গ্রিন টি-তে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরকে ঝরঝরে অনুভব করতে সাহায্য করে।
* দই ও ফল: দই প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ। যা হজমের জন্য খুব উপকারী। এর সঙ্গে আপেল, বেরি বা অন্য কোনও ফল মিশিয়ে খেলে ভিটামিন ও মিনারেল পাওয়া যায়। যা দ্রুত এনার্জি ফিরিয়ে আনে।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।