দীপাবলির দিন তেজপাতা দিয়ে করুন এই প্রতিকার, মা লক্ষ্মী সন্তুষ্ট হবেন, থাকবে না অর্থের অভাব
সংক্ষিপ্ত
যদি আপনি অগ্রগতি না করতে পারেন, আপনার যদি প্রতিটি কাজে বাধা এবং সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, তবে তেজপাতার এই একটি কৌশল আপনার সমস্যার সমাধান করতে পারে।
দীপাবলির আগে তেজপাতার এই প্রতিকার দেবী লক্ষ্মীকে খুশি করে। মা লক্ষ্মী স্বয়ং ঘরে আসেন। এতে ঘরে ধন-সম্পদ বৃদ্ধি পায়। আয়ের নতুন উৎস তৈরি হয়। সুখ এবং সমৃদ্ধি আমাদেরে বাড়িতে আসে। আসুন জেনে নেই তেজপাতা এই প্রতিকারগুলির কথা।
তেজপাতার নিশ্চিত কৌশল
জীবনের বাধা দূর হবে
যদি আপনি অগ্রগতি না করতে পারেন, আপনার যদি প্রতিটি কাজে বাধা এবং সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, তবে তেজপাতার এই একটি কৌশল আপনার সমস্যার সমাধান করতে পারে। এর জন্য ৫টি তেজপাতা নিয়ে তাতে ৫টি শুকনো লঙ্কা দিয়ে পুড়িয়ে নিন। এর ধোঁয়া সারা ঘরে ছড়িয়ে দিন। এই প্রতিকার করলেই ঘরে পজিটিভিটি আসবে এবং নেতিবাচক শক্তি বেরিয়ে যাবে।
পরিবারে শান্তি
বাড়িতে কোনো কারণে কলহ দেখা দিলে বা বারবার দুঃস্বপ্ন দেখলে বালিশের নিচে তেজপাতা রাখুন। এটা রাখলে দুঃস্বপ্ন দেখা রোধ হবে। এছাড়াও, বাড়িতে শান্তি থাকবে। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ভালবাসা ও সুখ বৃদ্ধি পাবে।
টাকা স্থায়ী হবে
বাড়িতে বা হাতে টাকা যথেষ্ট না থাকলে সমস্যা বাড়ে। যদি অর্থের ক্ষতি চলতেই থাকে তবে আপনি তেজপাতার এই কৌশলটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এর জন্য তেজপাতা নিয়ে লক্ষ্মীর পায়ের কাছে রাখুন। এছাড়াও আপনার পার্সে একটি তেজপাতা রাখুন। এই তেজপাতা অর্থের প্রবাহের সম্ভাবনা তৈরি করবে। এছাড়াও অর্থের অভাব কখনই হবে না।
আপনার মনের ইচ্ছা পূরণ হবে
আপনার ইচ্ছা পূরণ করতে, তেজপাতার উপর সিঁদুরের তিলক লাগান। এর পরে, এটিতে আপনার মনের ইচ্ছা লিখুন। এটি আপনার বাড়ির মন্দিরে ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে নিবেদন করুন। এতে করে আপনার ইচ্ছা শীঘ্রই পূরণ হবে।
কুদৃষ্টি চলে যাবে
বারবার সমস্যায় পড়লে ৭টি তেজপাতা নিন। এর মধ্যে এক চামচ লবণ নিন। এটি মাথার উপর ৭ বার ঘোরান। এরপর এই পাতাগুলো বাড়ির বাইরে গাছের নিচে রেখে দিন। এই উপায় অবলম্বন করলে ঘরে কোন কুনজর থাকবে না।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।