আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর বুধবার গণেশ পুজো। অনেক বাড়ি নিয়ম মেনে গণেশপুজো করা হয়। কিন্তু কতগুলি নিয়ম রয়েছে এই পুজোয়। যেগুলি না মানলে পুজো প্রায় অসম্পূর্ণ থেকে যায়
আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর বুধবার গণেশ পুজো। অনেক বাড়ি নিয়ম মেনে গণেশপুজো করা হয়। কিন্তু কতগুলি নিয়ম রয়েছে এই পুজোয়। যেগুলি না মানলে পুজো প্রায় অসম্পূর্ণ থেকে যায়। গণেশ পুজো করার সঙ্গে সঙ্গে যদি এই ১০টি টোকটা পালন করা যায় তাহলে জীবন সুখ আর সমৃদ্ধিতে ভরে ওঠে। কোনও কাজে সিদ্ধিলাভের জন্যই মূলত গণেশ পুজো করা হয়। ছবিতে দেখুন গণেশ পুজোর টোটকা।
25
প্রথম ও দ্বিতীয় টোকটা
গণেশ চতুর্থীতে বাড়িতে গণেশ পুজোর দিন গণেশ যন্ত্রম স্থাপন করুন। এটি ফলদায়ী।
যে কোনও কাজে সাফল্য পেতে গেলে গণেশপুজো করুন। একটা তামার পাত্রে , তা যদি না থাকে তাহলে যে কোনও পাত্রে দুটো বোঁদের লাড্ডু, একটা লবঙ্গ একটা সুপারি রেখে গণেশের কাছে অর্পণ করুণ।
গণেশ পুজো কিন্তু মোদক ছাড়া হয় না। এটি গণেশের অত্যন্ত প্রিয়। যে কোনও হলুদ রঙের মিষ্টি গণেশের প্রিয়।
35
তৃতীয় ও চতুর্থ টোটকা
গণেশ পুজোর সময় একটি পাত্রে ১২টি দুর্বা ঘাস নিয়ে সেটিতে সামান্য সিঁদুর ও হলুদ দিয়ে তা গণেশকে নিবেদন করুন।
গণেশ পুজোর সময় ঠাকুরের আসনে যেখানে গণেশ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে সেখানে গণেশের ডান দিকে ও বাঁ দিতে একটি সুপারি ও সদ্ধি জপ করে রেখে দিন। গণেশ পুজোর সময় 'ওম গণপতয়ে নমঃ' এই মন্ত্র অবশ্যই জপ করতে হবে।
45
পঞ্চম ও ষষ্ঠ টোটকা
শমীগাছ গণেশের অত্যন্ত প্রিয়। তাই এই গাছের পাতা গণেশ পুজোয় নিবেদন করতে হবে।
অখণ্ড আতপ চাল জলে কিছু ক্ষণ ভিজিয়ে রেখে তার পর গণেশের চরণে অর্পণ করলে তিনি সন্তুষ্ট হন।
55
আর্থিক কষ্ট থেকে মুক্তির উপায়
গুড় ও খাঁটি ঘি গণেশ পুজোর নৈবেদ্য দিন। সেটি অবশ্যই গরুকে খাওয়ান। তাতে আর্থিক কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া য়ায়।
যারা উপবাস করেন পুজোর দিন তারা সকালে স্নান করে পরিবারের সদস্যদের জন্য নিরামিশ রান্না করুন। তাতে পরিবারের ওপর অমঙ্গলের ছায়া পড়ে না।