হাতেগোনা কয়েকজন ভক্ত যারা এসে পড়ছেন ঘুসুড়ি থামে, তাদের সকলকে স্যানিটাইস করে নির্দিষ্ট দূরত্ব বিমানে প্রবেশ করানো হচ্ছে মন্দিরে ।
করোনা সংক্রমনের জেরে জর্জরিত গোটা বিশ্ব। প্রতিদিনই আক্রান্ত সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে । সংক্রমণ প্রতিরোধে রাজ্যের শুরু হয়েছে সাপ্তাহিক লকডাউনও। এমনকী একের পর এক উৎসব অথবা অনুষ্ঠান বন্ধ হচ্ছে। তার ব্যতিক্রম হলো না জন্মাষ্টমীতেও। প্রতি বছর এই দিনটি মহা সমারোহে পালন করা হয় হাওড়া ঘুসুড়ি ধামে। দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তরা আসেন জন্মাষ্টমী উপলক্ষে। আলোয় ভরে ওঠে গোটা এলাকা। বিশেষ পুজোর সঙ্গে সঙ্গে আয়োজন থাকে বিশেষ প্রসাদ বিতরণের। তবে এই বছর তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। হাতেগোনা কয়েকজন ভক্ত যারা এসে পড়ছেন ঘুসুড়ি থামে, তাদের সকলকে স্যানিটাইস করে নির্দিষ্ট দূরত্ব বিমানে প্রবেশ করানো হচ্ছে মন্দিরে । তাও রাত আটটার পরে বন্ধ করে দেওয়া হবে । তারপরে মন্দির প্রাঙ্গণে থাকবেন শুধুমাত্র পুরোহিতরা। রাতে অবশ্য শ্রীকৃষ্ণের বিশেষ আয়োজন করা হয়েছিল।