বাড়ির ছাদের কোন কোন অংশ দিয়ে যেমন সূর্যের আলো ঢোকে সে রকমই বৃষ্টি হলে জলও পরে। যে কোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে এই বাড়ির ছাদ। সেই বাড়িতেই থাকে বাপি। তবে কেউ না বললে তা বোঝার উপায় নেই বাপি মন্ডলের। চরম দুর্দশার মধ্যে দিন কাটছে দৃষ্টিহীন বাপির। না পাওয়ার বেদনা বাপির চোখে মুখে। রেশন কার্ড আছে বাপির। সেই রেশন কার্ড দেখিয়ে চাল মেলে মাত্র ২ কেজি। তাঁর আয় বলতে মাত্র হাজার টাকা। তাতে সংসার চলে কোনও মতে। কাউন্সিলরকে বলেও কাজ হয়নি। দৃষ্টিশক্তি না থাকায় মেলেনা কাজও। ক্ষোভের সুরে বলেই ফেললেন বাপি, অন্ধ না হলে কী বারবার এমনভাবে ভিক্ষা চাইতাম। শুধু বাপিই নয়। অভিযোগ করতে ছাড়লেন না বাপির বোন রুপাও। সরাসরি বললেন আট বছর ধরে উত্তর আসানসোলের ব্লু ফ্যাক্টরি এলাকায় থেকেও সরকারি ঘর পেল না তার ভাই। সাড়ে ৩ বছর ধরে আটকে রয়েছে কাজ। লক ডাউন এর বাহানা দিচ্ছে রাজনৈতিক নেতৃত্বরা। তিনি আরও অভিযোগ করেন- তাদের পরে আসা পয়সাওয়ালা লোকেদের সরকারি ঘর হয়ে যাচ্ছে। আর তাদের মিটিংয়ে শুধু নিয়ে যাওয়া হয় তবে মঞ্চে চাপতে দেওয়া হয় না, পাছে না পাওয়ার বেদনা প্রকাশ পায়। অন্ধ বাপি দেওয়াল ধরে ধরে নিজের ঘরে ঢোকে। কোনোমতে খাবারের যোগান হয়। তবে সব সময় তাঁর মাথায় একটা চিন্তাই ঘোরে, চোখ ঠিক থাকলে কাজ করত সে, কাউন্সিলরের কাছে এই ভাবে ভিক্ষা চাইত হত না তাঁকে।
বাড়ির ছাদের কোন কোন অংশ দিয়ে যেমন সূর্যের আলো ঢোকে সে রকমই বৃষ্টি হলে জলও পরে। যে কোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে এই বাড়ির ছাদ। সেই বাড়িতেই থাকে বাপি। তবে কেউ না বললে তা বোঝার উপায় নেই বাপি মন্ডলের। চরম দুর্দশার মধ্যে দিন কাটছে দৃষ্টিহীন বাপির। না পাওয়ার বেদনা বাপির চোখে মুখে। রেশন কার্ড আছে বাপির। সেই রেশন কার্ড দেখিয়ে চাল মেলে মাত্র ২ কেজি। তাঁর আয় বলতে মাত্র হাজার টাকা। তাতে সংসার চলে কোনও মতে। কাউন্সিলরকে বলেও কাজ হয়নি। দৃষ্টিশক্তি না থাকায় মেলেনা কাজও। ক্ষোভের সুরে বলেই ফেললেন বাপি, অন্ধ না হলে কী বারবার এমনভাবে ভিক্ষা চাইতাম। শুধু বাপিই নয়। অভিযোগ করতে ছাড়লেন না বাপির বোন রুপাও। সরাসরি বললেন আট বছর ধরে উত্তর আসানসোলের ব্লু ফ্যাক্টরি এলাকায় থেকেও সরকারি ঘর পেল না তার ভাই। সাড়ে ৩ বছর ধরে আটকে রয়েছে কাজ। লক ডাউন এর বাহানা দিচ্ছে রাজনৈতিক নেতৃত্বরা। তিনি আরও অভিযোগ করেন- তাদের পরে আসা পয়সাওয়ালা লোকেদের সরকারি ঘর হয়ে যাচ্ছে। আর তাদের মিটিংয়ে শুধু নিয়ে যাওয়া হয় তবে মঞ্চে চাপতে দেওয়া হয় না, পাছে না পাওয়ার বেদনা প্রকাশ পায়। অন্ধ বাপি দেওয়াল ধরে ধরে নিজের ঘরে ঢোকে। কোনোমতে খাবারের যোগান হয়। তবে সব সময় তাঁর মাথায় একটা চিন্তাই ঘোরে, চোখ ঠিক থাকলে কাজ করত সে, কাউন্সিলরের কাছে এই ভাবে ভিক্ষা চাইত হত না তাঁকে।