রাজ্যের ৩ বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনেও মাথা চারা দিল অশান্তি। করিমপুরে তৃণমূল কর্মীদের হাতে চূড়ান্ত হেনস্তা হতে হল বিজেপি প্রার্থী জয়প্রকাশ মজুমদারকে। লাথি মেরে তাঁকে ফেলা হয় জঙ্গলে। ঘিয়াঘাট প্রাইমারি স্কুলে বুথ পরিদর্শনে গিয়ে মার খেতে হয় তাঁকে। তবে এই প্রথম নয় এরাজ্যে একাধিকবার বিজেপি নেতারা নিগ্রহের স্বীকার হয়েছেন। যার মধ্যে রয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবলু সুপ্রিয়, লকেট চট্টোপাধ্যায়ের মত ব্যাক্তিত্বরাও।
রাজ্যের ৩ বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনেও মাথা চারা দিল অশান্তি। করিমপুরে তৃণমূল কর্মীদের হাতে চূড়ান্ত হেনস্তা হতে হল বিজেপি প্রার্থী জয়প্রকাশ মজুমদারকে। লাথি মেরে তাঁকে ফেলা হয় জঙ্গলে। ঘিয়াঘাট প্রাইমারি স্কুলে বুথ পরিদর্শনে গিয়ে মার খেতে হয় তাঁকে। তবে এই প্রথম নয় এরাজ্যে একাধিকবার বিজেপি নেতারা নিগ্রহের স্বীকার হয়েছেন। যার মধ্যে রয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবলু সুপ্রিয়, লকেট চট্টোপাধ্যায়ের মত ব্যাক্তিত্বরাও।
বাবুল সুপ্রিয়- লোকসভা ভোটের আগে বসিরহাটে নির্বাচনী জনসভায় গিয়েছিলেন আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী। ফেরার পথে টাকি রোডে আক্রান্ত হন তিনি। আসানসোলে ভোটের দিন গাড়ি ভাঙচুর করা হয় বাবুলের।
লকেট চট্টোপাধ্যায়- ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে হুগলি থেকে জিতে বিজেপি সাংসদ হয়েছেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। ভোটের দিন তার উপরও হামলার অভিযোগ উঠেছিল।
অনুপম হাজরা - এবারের লোকসভা ভোটে যাদবপুর থেকে বিজেপির প্রার্থী হয়েছিলেন অনুপম হাজরা। তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোটের দিন তাঁর গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ তোলেন।
নিশীথ প্রামাণিক - কোচবিহারের বিজেপি সাংসদ নিশীথ প্রামাণিককেও নির্বাচনের দিন হেনস্তার স্বীকার হতে হয়েছিল।
অর্জুন সিং- ভোটের আগে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন অর্জুন সিং। লোকসভা ভোটের দিন শাসক দলের বিরুদ্ধে তাঁকেও মারধরের অভিযোগ ওঠে।
পবন সিং- বিধানসভা উপনির্বাচনে অর্জুন পুত্র পবনকেও হেনস্তার শিকার হতে হয়েছিল শাসক দলের হাতে।
রিমঝিম ও রূপাঞ্জনা- সম্প্রতি করিমপুরে বিধানসভা উপনির্বাচনে জয়প্রকাশ মজুমদারের হয়ে প্রচারে গিয়ে হেনস্থার মুখে পড়তে হয় অভিনেত্রী রিমঝিম মিত্র ও রূপাঞ্জনা মৈত্রকে।