বসিরহাট (Basirhat) মহকুমার বাদুড়িয়া ব্লকের যদুরআঁটী দক্ষিণ গ্রাম পঞ্চায়েতের গোকনা গ্রাম। এই গ্রামেরই বহু পুরনো এবং জাগ্রত গোকনা কালী মন্দিরের (Kali temple) মা ভবানী। অনেক ইতিহাস এবং ঐতিহ্যমন্ডিত তথ্য জড়িয়ে রয়েছে এই কালী মন্দির ঘিরে। জমিদারী আমল থেকে চলে আসছে এই পুজো, বর্তমানে স্থানীয় গ্রামবাসীদের উদ্যোগেই কালী পুজোর দিন সাড়ম্বরে কালী মাতার আরাধনা হয় এখানে। দুর্গাপুজোর পর থেকেই শুরু হয় এই মন্দিরে কালী পুজোর প্রস্তুতি। গোকনার মা ভবানীকে ঘিরে রয়েছে এক রোমহর্ষক কাহিনি। এই পুজো শুরুর গল্প নিয়ে রয়েছে মতভেদ। টাকির জমিদারদের কাছ থেকে পত্তনী পেয়ে হালদাররা এখানে বসবাস শুরু করে। তারাই এখানে খড়ের গাদার তলার থানের আকারে ছোট কালী মাতার পুজো করতেন। মা ভবানীর মন্দিরটা পাকাপাকি নির্মাণ হয় ১৩১৯ সালের ১৬ বৈশাখ। আজও ধুমধাম করে এখানে কালী পুজো হয়। বহু মানুষ এখানে পুজো দেখতে ভিড় জমান।
বসিরহাট (Basirhat) মহকুমার বাদুড়িয়া ব্লকের যদুরআঁটী দক্ষিণ গ্রাম পঞ্চায়েতের গোকনা গ্রাম। এই গ্রামেরই বহু পুরনো এবং জাগ্রত গোকনা কালী মন্দিরের (Kali temple) মা ভবানী। অনেক ইতিহাস এবং ঐতিহ্যমন্ডিত তথ্য জড়িয়ে রয়েছে এই কালী মন্দির ঘিরে। জমিদারী আমল থেকে চলে আসছে এই পুজো, বর্তমানে স্থানীয় গ্রামবাসীদের উদ্যোগেই কালী পুজোর দিন সাড়ম্বরে কালী মাতার আরাধনা হয় এখানে। দুর্গাপুজোর পর থেকেই শুরু হয় এই মন্দিরে কালী পুজোর প্রস্তুতি। গোকনার মা ভবানীকে ঘিরে রয়েছে এক রোমহর্ষক কাহিনি। এই পুজো শুরুর গল্প নিয়ে রয়েছে মতভেদ। টাকির জমিদারদের কাছ থেকে পত্তনী পেয়ে হালদাররা এখানে বসবাস শুরু করে। তারাই এখানে খড়ের গাদার তলার থানের আকারে ছোট কালী মাতার পুজো করতেন। মা ভবানীর মন্দিরটা পাকাপাকি নির্মাণ হয় ১৩১৯ সালের ১৬ বৈশাখ। আজও ধুমধাম করে এখানে কালী পুজো হয়। বহু মানুষ এখানে পুজো দেখতে ভিড় জমান।