তাঁর পরিচিতি গায়ক হিসেবেই। সেই জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়েই রাজনীতিতে আসা। আর মন্ত্রী এবং বিধায়ক যদি গায়ক হন, তাহলে 'দিদিকে বলো' কর্মসূচিতে এসে গানের আব্দার মেটাতেই হয়। তাই দলীয় কর্মীর বাড়িতে রাত কাটাতে গিয়ে গান গাইতেই হল চন্দননগরের বিধায়ক ইন্দ্রনীল সেনকে।
শুক্রবার গভীর রাতে 'দিদিকে বলো' কর্মসূচিতে চন্দননগরের সাহেববাগানের নবপল্লির বাসিন্দা রঞ্জন দাসের বাড়িতে যান তথ্য ও সংস্কৃতি এবং পর্যটন প্রতিমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন। রাতে ভাত, ডাল, আলু ভাজা, আলু ফুলকপি, চিকেন কষা, খেজুরের চাটনি, পাঁপড়ের ব্যবস্থা করেছিলেন ওই তৃণমূল কর্মী। খাওয়াদাওয়া সেরে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে আড্ডায় মাতেন বিধায়ক। সেখানেই মূলত মহিলা কর্মীদের অনুরোধেই গান ধরতে হয় ইন্দ্রনীলকে। এর পাশাপাশি জমি হস্তান্তর, লো ভোল্টেজের সমস্যা এবং চন্দনগর হাসপাতালে মর্গ না থাকার মতো সমস্যাও ইন্দ্রনীলের সামনে তুলে ধরেন স্থানীয় বাসিন্দারা।