শনিবার জগদ্ধাত্রী পুজার মহানবমী। জগদ্ধাত্রী পুজোয় মেতে উঠেছে গোটা চন্দননগর। এই শহরের অন্যতম পুজোগুলির মধ্যে হল চন্দননগর তেমাথা।চন্দননগরের সবচেয়ে উচ্চ প্রতিমা।
শনিবার জগদ্ধাত্রী পুজার মহানবমী। জগদ্ধাত্রী পুজোয় (Jagadhatri Pujo 2021)মেতে উঠেছে গোটা চন্দননগর ( Chandannagar)। জলপথে ও ট্রেনপথে দর্শনার্থী আসতে শুরু করেছে। যদিও করোনা আবহের আগে যে ধরণের ভিড় হতো ,তার থেকে কমই হচ্ছে বলে বিভিন্ন পূজা কমিটির উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন। চন্দননগরের অন্যতম পুজোগুলির মধ্যে হল চন্দননগর তেমাথা। এখানে হয়েছে চন্দননগরের সবচেয়ে উচ্চ প্রতিমা। চন্দননগর ( Chandannagar) জগদ্ধাত্রী পুজোগুলির মধ্যে আরও একটি অন্যতম পুজো এই দৈবক পাড়া। যদিও যত রাত বাড়ে এখানে পুজো মণ্ডপ গুলিতে ভিড় উপচে পড়ে। চন্দননগর ( Chandannagar) জগদ্ধাত্রী পুজোগুলির মধ্যে আরও একটি অন্যতম পুজো নতুন তিলি ঘাট। দূরদূরান্ত থেকে জলপথে ও ট্রেনপথে দর্শনার্থী আসতে শুরু করেছে এখানেও। মহানবমীতে জগদ্ধাত্রী পুজোয় মেতে উঠেছে গোটা চন্দননগর । এবারে বেশ কিছু পূজামণ্ডপ দর্শনার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে এর মধ্যে অন্যতম হাটখোলা মনসাতলা। হাটখোলা মনসাতলা পুজো এবার ৬০ বছরে অর্থাৎ হীরক জয়ন্তী পালন করছে। তাদের এবারের মণ্ডপ টি সম্পুর্ন গোটা হলুদ দিয়ে তৈরি হয়েছে। মোট ১০০০ কিলো হলুদ দিয়ে এই মণ্ডপ তৈরি হয়েছে। মণ্ডপে ঢোকার মুখেই বিশাল দুটি প্রতীকী হাঁড়ি রাখা হয়েছে। বোঝানো হয়েছে এটি রন্ধনশালা। হাটখোলা মনসাতলা পুজো কমিটির সহ সভাপতি লাল্টু সরকার জানিয়েছেন, আমরা জানি হলুদ অ্য়ান্টিবায়োটিক। এই করোনা আবহে প্রাকৃতিক উপায়ে মণ্ডপ সম্পূর্ণ জীবাণুমুক্ত হবে। এমন ধ্যান ধারণা নিয়েই হীরক জয়ন্তীতে এই মণ্ডপ তৈরি করা। প্রায় ১৫ লাখ টাকা বাজেটের এই পুজো মণ্ডপ টি তৈরি করতে সময় লেগেছে তিনমাস। বলা বাহুল্য এই মণ্ডপ টি নিয়ে দর্শনার্থীদের মধ্যে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে।