চন্দননগরে চলছে জগদ্ধাত্রী পুজো। ১০ তারিখ থেকেই চন্দননগরে শুরু হয়েছে জগদ্ধাত্রী পুজো। করোনা বিধি মেনেই এবার সেখানে পুজো হচ্ছে। সেখানকার পুজো মন্ডপগুলিতে মানুষে ঢল। মহাষ্টমীর সন্ধ্যে থেকেই জলপথে ও ট্রেনপথে দর্শনার্থী আসতে শুরু করেছে। যদিও করোনা আবহের আগে যতটা ভিড় সেই ভিড় এখন অনেকটাই কমে গিয়েছে। যদিও যত রাত বাড়ছে পুজোমণ্ডপগুলিতে ভিড় উপচে পড়ছে। এবার সেখানকার যেসব পুজোমণ্ডপ দর্শনার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে তার মধ্যে অন্যতম হাটখোলা মনসাতলা। এবারে এই পুজোটি ৬০ বছরে পা রাখেছে। তাদের এবারের মণ্ডপটি সম্পুর্ন গোটা হলুদ দিয়ে তৈরি হয়েছে। মোট ১০০০ কিলো হলুদ দিয়ে এই মণ্ডপ তৈরি হয়েছে। মণ্ডপে ঢোকার মুখেই বিশাল দুটি প্রতীকী হাঁড়ি রাখা হয়েছে। হাঁড়ির মধ্যে দিয়ে বোঝানো হয়েছে এটি রন্ধনশালা। এই পুজো কমিটির সহ সভাপতি লাল্টু সরকার জানিয়েছেন, 'আমরা জানি হলুদ এন্টিবায়োটিক। এই করোনা আবহে মণ্ডপ সম্পূর্ণ জীবাণুমুক্ত হবে প্রাকৃতিক উপায়ে। এমন ধ্যান ধারণা নিয়েই এই মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে। প্রায় ১৫ লাখ টাকা বাজেটের এই পুজো মণ্ডপ টি তৈরি করতে সময় লেগেছে তিনমাস। এর পাশাপাশি চন্দননগর নতুন তিলিঘাট পুজো কমিটি তাদের পুজো মণ্ডপটিতে প্রকৃতির রূপ দিয়েছে। মণ্ডপটির চারধারে জঙ্গল, হরিণ, পুকুর, হাঁস সবই ছবি ও আলোর মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়া হেলাপুকুর ধার এবার রাজ রাজেশ্বরী মন্দির তুলে এনেছে মণ্ডপে। এই মণ্ডপটিতে মাস্ক ছাড়া প্রবেশ নিষেধ।
চন্দননগরে চলছে জগদ্ধাত্রী পুজো। ১০ তারিখ থেকেই চন্দননগরে শুরু হয়েছে জগদ্ধাত্রী পুজো। করোনা বিধি মেনেই এবার সেখানে পুজো হচ্ছে। সেখানকার পুজো মন্ডপগুলিতে মানুষে ঢল। মহাষ্টমীর সন্ধ্যে থেকেই জলপথে ও ট্রেনপথে দর্শনার্থী আসতে শুরু করেছে। যদিও করোনা আবহের আগে যতটা ভিড় সেই ভিড় এখন অনেকটাই কমে গিয়েছে। যদিও যত রাত বাড়ছে পুজোমণ্ডপগুলিতে ভিড় উপচে পড়ছে। এবার সেখানকার যেসব পুজোমণ্ডপ দর্শনার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে তার মধ্যে অন্যতম হাটখোলা মনসাতলা। এবারে এই পুজোটি ৬০ বছরে পা রাখেছে। তাদের এবারের মণ্ডপটি সম্পুর্ন গোটা হলুদ দিয়ে তৈরি হয়েছে। মোট ১০০০ কিলো হলুদ দিয়ে এই মণ্ডপ তৈরি হয়েছে। মণ্ডপে ঢোকার মুখেই বিশাল দুটি প্রতীকী হাঁড়ি রাখা হয়েছে। হাঁড়ির মধ্যে দিয়ে বোঝানো হয়েছে এটি রন্ধনশালা। এই পুজো কমিটির সহ সভাপতি লাল্টু সরকার জানিয়েছেন, 'আমরা জানি হলুদ এন্টিবায়োটিক। এই করোনা আবহে মণ্ডপ সম্পূর্ণ জীবাণুমুক্ত হবে প্রাকৃতিক উপায়ে। এমন ধ্যান ধারণা নিয়েই এই মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে। প্রায় ১৫ লাখ টাকা বাজেটের এই পুজো মণ্ডপ টি তৈরি করতে সময় লেগেছে তিনমাস। এর পাশাপাশি চন্দননগর নতুন তিলিঘাট পুজো কমিটি তাদের পুজো মণ্ডপটিতে প্রকৃতির রূপ দিয়েছে। মণ্ডপটির চারধারে জঙ্গল, হরিণ, পুকুর, হাঁস সবই ছবি ও আলোর মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়া হেলাপুকুর ধার এবার রাজ রাজেশ্বরী মন্দির তুলে এনেছে মণ্ডপে। এই মণ্ডপটিতে মাস্ক ছাড়া প্রবেশ নিষেধ।