রেজিস্ট্রি করার পরে একাধিকবার সহবাস। কিন্তু সামাজিক বিয়েতে কিছুতেই রাজি হচ্ছিলেন না পাত্র। শেষ পর্যন্ত এলাকার বাসিন্দারাই যুবককে ধরে নিয়ে গিয়ে মন্দিরে বিয়ে দিয়ে দিল যুবতীর সঙ্গে।
রেজিস্ট্রি করার পরে একাধিকবার সহবাস। কিন্তু সামাজিক বিয়েতে কিছুতেই রাজি হচ্ছিলেন না পাত্র। শেষ পর্যন্ত এলাকার বাসিন্দারাই যুবককে ধরে নিয়ে গিয়ে মন্দিরে বিয়ে দিয়ে দিল যুবতীর সঙ্গে। ঘটনাটি ঘটেছে বসিরহাটের সন্দেশখালির বেরমজুর এলাকায়। অভিযোগ বছর তিনেক আগে সম্বন্ধ করে দুর্গানগরের বাসিন্দা পেশায় আবগারি দফতরের আধিকারিক কল্যাণ মণ্ডলের বিয়ে ঠিক হয়েছিল বেরমজুর গ্রামের মিলনী সর্দারের সঙ্গে। কিন্তু রেজিস্ট্রি বিয়ে করে যুবতীর সঙ্গে সহবাস করলেও ওই ব্যক্তি বিয়ে করতে রাজি হচ্ছিলেন না বলে অভিযোগ।
অভিযুক্ত কল্যাণ মণ্ডলের বিরুদ্ধে বসিরহাট আদালতে মামলা দায়ের করে পাত্রীর পরিবার। বুধবার বসিরহাট মহকুমা আদালতে মামলার শুনানিতে হাজির হয় কল্যাণ মণ্ডল এবং তাঁর বাবা। সেখান থেকেই পাত্রীর গ্রামের বাসিন্দারা পাত্রকে ধরে স্থানীয় একটি কালী মন্দিরে নিয়ে গিয়ে মিলনীর সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দেন। অভিযুক্ত কল্যাণ মণ্ডল অবশ্য সহবাসের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।