মুহূর্তে চলে গেছে ডানহাত। চোখের সামনে মুহূর্তের মধ্যে অন্ধকার নেমে এসেছিল। কিন্তু, কঠিন মানসিকতায় ভর করে তিনি দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন। স্বামী ডানহাত কেটে দেওয়ার পরেও বাঁ হাতে তুলে নেন কলম। এহেন লড়াকু নার্স রেণু খাতুনের এবার পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দিল রাজ্য সরকার।
আজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ন্যাশনাল উইমেন্স' কমিশনের চেয়ারম্যান লীনা গঙ্গোপাধ্যায় সেখানে গিয়েছিলেন। আমরা তাঁর (রেণু খাতুন) জন্য তিনটি কাজ করছি। উনি যেহেতু নার্সিং পরীক্ষায় প্যানেলে ২২ নম্বরে ছিলেন, এখন যেহেতু ডানহাতটা নেই, তাই যে কাজটা উনি করতে পারবেন বসে সেই কাজটাই আমরা ওঁকে করতে দেব। ওঁর কৃত্রিম হাতের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে। এছাড়া উনি যেখানে চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন, সেখানে ৫৭ হাজার টাকা নিয়েছে। স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে কাজটি হয়নি। কেন হয়নি দেখছি। এনিয়ে মুখ্যসচিবকে নির্দেশ দিয়েছি, তাঁর চিকিৎসার যত্ন নিতে বলেছি।