শুক্লা চতুর্দশী তিথিতে মা তারার আবির্ভাব দিবস। মঙ্গলবার মা তারার আবির্ভাব দিবসে তারাপীঠে বিশেষ পুজো। মা তারাকে গর্ভগৃহ থেকে বিশ্রাম খানায় নিয়ে যাওয়া হয়। মা‐কে স্নান করানোর পর রাজবেশে সাজানো হয়। সেখানে মায়ের শীতল আরতি হয়। বিরাম খানায় সারাদিন ধরে চলবে পুজো। এই দিনে মা‐কে ভোগ দেওয়া হয়না, সেবাইতরাও উপবাসে থাকেন। এদিন সকাল থেকেই তারাপীঠ মন্দিরে দর্শনার্থীদের ভিড়। কথিত আছে, শারদীয় চর্তুদর্শীতেই বশিষ্ঠ মুনি সাধনার মাধ্যেমে মা তারাকে দেখতে পান। সেই স্বপ্নে দেখা মূর্তি দীর্ঘকাল শ্মশানের শ্বেত শেমূলের গাছের মাটির নিচে ছিল।পরে বনিক জয় দত্ত সদাগর সেই মূর্তি তুলে মা কে মূল মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করেন। তাই এই দিনটি তাই মা তারার আবির্ভাব দিবস হিসাবে পালিত হয়।
শুক্লা চতুর্দশী তিথিতে মা তারার আবির্ভাব দিবস। মঙ্গলবার মা তারার আবির্ভাব দিবসে তারাপীঠে বিশেষ পুজো। মা তারাকে গর্ভগৃহ থেকে বিশ্রাম খানায় নিয়ে যাওয়া হয়। মা‐কে স্নান করানোর পর রাজবেশে সাজানো হয়। সেখানে মায়ের শীতল আরতি হয়। বিরাম খানায় সারাদিন ধরে চলবে পুজো। এই দিনে মা‐কে ভোগ দেওয়া হয়না, সেবাইতরাও উপবাসে থাকেন। এদিন সকাল থেকেই তারাপীঠ মন্দিরে দর্শনার্থীদের ভিড়। কথিত আছে, শারদীয় চর্তুদর্শীতেই বশিষ্ঠ মুনি সাধনার মাধ্যেমে মা তারাকে দেখতে পান। সেই স্বপ্নে দেখা মূর্তি দীর্ঘকাল শ্মশানের শ্বেত শেমূলের গাছের মাটির নিচে ছিল।পরে বনিক জয় দত্ত সদাগর সেই মূর্তি তুলে মা কে মূল মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করেন। তাই এই দিনটি তাই মা তারার আবির্ভাব দিবস হিসাবে পালিত হয়।