সুকুমার রায় (Sukumar Ray) তাঁর 'গোঁফ চুরি' কবিতার লিখেছিলেন 'গোঁফ দিয়ে যায় চেনা', এ যেন অনেকটা তেমনই। গোঁফ (Moustache) দিয়েই নিজের এক পরিচিতি বানিয়েছেন দাশরথি ভট্টাচার্য। নিজের শখ পূরণ করতেই ৩ ফুটের গোঁফ রেখে এলাকার 'গোঁফ মাস্টার' হয়ে উঠেছেন তিনি। ভাতারের (Bhatar) বড়বেলুন গ্রামের বাসিন্দা দাশরথি ভট্টাচার্য। পেশায় একজন গৃহশিক্ষক দাশরথি ভট্টাচার্য। ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়াশোনা করতে করতেই গোঁফ রাখার শখ জাগে দাশরথি বাবুর মনে। বড় গোঁফ রাখার শতচেষ্টা করলেও ধর্মীয় নিয়মের কারণে বহুবার তাকে গোঁফ কাটতে হয়েছে। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর দাশরথি বাবুর গোঁফ এখন ৩ ফুট। সেখানে চায়ের দোকানের চর্চার বিষয় এখন গোঁফ মাস্টার দাশরথি। দাশরথি বাবু বলেন, প্রথম প্রথম আমার স্ত্রীর সঙ্গে মানুষজন হাটে বাজারে অনেকেই মজা করত। স্ত্রীও মাঝেমধ্যেই অভিমান করত, গোঁফ কাটার পরামর্শও দিত। কিন্তু আমার বড় গোঁফ রাখার শখ দেখে পরিবারের পক্ষ থেকে আর কোনও সমস্যা হয়নি। রীতিমতো সরষে ও নারকেল তেল দিয়ে গোঁফের পরিচর্যা করেন তিনি। তবে তিনি বাড়িতে কোনও কাঁচি রাখেন না। তার ভয় রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় যদি কেউ তার গোঁফে কাঁচি চালিয়ে দেয় তাহলে তাঁর শখটাই বৃথা হয়ে যাবে। তবে দাশরথি বাবুর ইচ্ছে মৃত্যুর সময় পর্যন্ত তিনি গোঁফে কাঁচি ঠেকাবেন না। এখন তাঁর এই শখ পূরণ করতে স্ত্রী রেনুকা ভট্টাচার্য দাশরথি বাবুকে সাহায্যও করেন।
সুকুমার রায় (Sukumar Ray) তাঁর 'গোঁফ চুরি' কবিতার লিখেছিলেন 'গোঁফ দিয়ে যায় চেনা', এ যেন অনেকটা তেমনই। গোঁফ (Moustache) দিয়েই নিজের এক পরিচিতি বানিয়েছেন দাশরথি ভট্টাচার্য। নিজের শখ পূরণ করতেই ৩ ফুটের গোঁফ রেখে এলাকার 'গোঁফ মাস্টার' হয়ে উঠেছেন তিনি। ভাতারের (Bhatar) বড়বেলুন গ্রামের বাসিন্দা দাশরথি ভট্টাচার্য। পেশায় একজন গৃহশিক্ষক দাশরথি ভট্টাচার্য। ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়াশোনা করতে করতেই গোঁফ রাখার শখ জাগে দাশরথি বাবুর মনে। বড় গোঁফ রাখার শতচেষ্টা করলেও ধর্মীয় নিয়মের কারণে বহুবার তাকে গোঁফ কাটতে হয়েছে। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর দাশরথি বাবুর গোঁফ এখন ৩ ফুট। সেখানে চায়ের দোকানের চর্চার বিষয় এখন গোঁফ মাস্টার দাশরথি। দাশরথি বাবু বলেন, প্রথম প্রথম আমার স্ত্রীর সঙ্গে মানুষজন হাটে বাজারে অনেকেই মজা করত। স্ত্রীও মাঝেমধ্যেই অভিমান করত, গোঁফ কাটার পরামর্শও দিত। কিন্তু আমার বড় গোঁফ রাখার শখ দেখে পরিবারের পক্ষ থেকে আর কোনও সমস্যা হয়নি। রীতিমতো সরষে ও নারকেল তেল দিয়ে গোঁফের পরিচর্যা করেন তিনি। তবে তিনি বাড়িতে কোনও কাঁচি রাখেন না। তার ভয় রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় যদি কেউ তার গোঁফে কাঁচি চালিয়ে দেয় তাহলে তাঁর শখটাই বৃথা হয়ে যাবে। তবে দাশরথি বাবুর ইচ্ছে মৃত্যুর সময় পর্যন্ত তিনি গোঁফে কাঁচি ঠেকাবেন না। এখন তাঁর এই শখ পূরণ করতে স্ত্রী রেনুকা ভট্টাচার্য দাশরথি বাবুকে সাহায্যও করেন।