১৯৯৩ সালের সেই দিনটির পর ২৬টা বছর কেটে গিয়েছে। কিন্তু এখনও মমতা বন্দোপাধ্যায় ভোলেননি শহিদ পরিবারদের। প্রত্য়েক বছরের মতোই এইবারও ২১ জুলাই তাঁরা মমতা বন্দোপাধ্যায়ের বাড়ি আসেন। তারপর তাঁরা সবাস্থলে যান।
১৯৯৩ সালে সচিত্র ভোটার পরিচয়পত্রের দাবিতে তখনকার যুব কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে যুব কংগ্রেস কর্মীরা রাইটার্স অভিযান করেছিল। রাইটার্সের ১ কিলোমিটার আগে মেয়ো রোডের ডোরিয়া ক্রসিং-এর কাছে তাদের আটকে দিয়েছিল পুলিশ, চলে গুলি। আর তাতেই প্রাণ হারিয়েছিলেন ১৩ জন যুব-কংগ্রেস কর্মী।
২৬টা বছর কেটে গিয়েছে। কিন্তু এখনও মমতা বন্দোপাধ্যায় তাঁদের ভোলেননি। প্রত্য়েক বছরই ২১ জুলাইয়ের আগে তাঁদেরকে সসম্মানে ডেকে নেন তৃণমূল নেত্রী। এইবারও তার ব্যাতিক্রম হল না।
১৯৯৩ সালে সচিত্র ভোটার পরিচয়পত্রের দাবিতে তখনকার যুব কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে যুব কংগ্রেস কর্মীরা রাইটার্স অভিযান করেছিল। রাইটার্সের ১ কিলোমিটার আগে মেয়ো রোডের ডোরিয়া ক্রসিং-এর কাছে তাদের আটকে দিয়েছিল পুলিশ, চলে গুলি। আর তাতেই প্রাণ হারিয়েছিলেন ১৩ জন যুব-কংগ্রেস কর্মী।
প্রতিবারের মতো এই বারও শেখ আব্দুল খালেকের মা-ছেলে সহ সেই ১৩টি শহিদ পরিবারের সদস্যরা ৬টি গাড়িতে করে এসে পৌঁছান মমতা বন্দোপাধ্যায়ের কালিঘাটের বাড়িতে। সেখানে তাঁর সঙ্গে দেখা করে তারপর
তাঁরা যান সভাস্থলে।
মুখ্য়মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে শহিদ পরিবারের সদস্যরা জানান, অনেকগুলো দিন কেটে গেলেও মমতা এখনও তাঁদের ভোলেননি। তাঁরাও আমৃত্যু মমতার সঙ্গেই থাকবেন।