
ইতিমধ্যেই ট্যাব গায়েব নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠেছে। তার মাঝেই উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। শুধু ট্যাব নয়, এই রাজ্যে রীতিমতো গায়েব হচ্ছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ও বার্ধক্য ভাতার টাকাও?
ট্যাবের টাকা গায়েবের ঘটনার তদন্তে নেমে সামনে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। ফ্রিজ হওয়া বেশ কিছু অ্যাকাউন্টে রয়েছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, বার্ধক্য ভাতা-সহ বেশ কয়েকটি সরকারি প্রকল্পের টাকা।
শুধু রাজ্য সরকারি প্রকল্পের টাকাই নয়, রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারি টাকাও। এমনই তথ্য উঠে এসেছে পুলিশের হতে।
পূর্ব বর্ধমান ও পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় এরকম অ্যাকাউন্টের হদিশ পেয়েছে পুলিশ। গোটা বিষয়টি নজরে এসেছে নবান্নের শীর্ষ পর্যায় আধিকারিকদেরও। ২০২২ সালেও ট্যাব নিয়ে ঘটেছিল এমনই ঘটনা। ২০২২-এর তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কি উঠে এসেছিল? কেন তা নিয়ে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি তা নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন উঠে এসেছে।
তরুণের স্বপ্ন প্রকল্পের আওতায় ট্যাব কেনার জন্য এককালীন দশ হাজার টাকা করে পান একাদস ও দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা। পুজোর ছুটির আগে পোর্টালের মাধ্যমে আবেদনও জানানো হয়েছে। চলতি বছরে পূর্ব বর্ধমানেপ সিএমএস হাই স্কুলে ৪১২ জন পড়ুয়ার ট্যাবের জন্য আবেদন করা হলেও সেই টাকা ২৮ জন পড়ুয়া পায়নি বলে জানা গিয়েছে। পরে স্কুল কর্তৃপক্ষ দেখে যে অভিযোগ সঠিক পরে শিক্ষা দফতর ও থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়।