মূর্তিগুলির জন্য নির্দিষ্ট সময়ে ভোগ, আরতি করা প্রয়োজন, বিশেষ নিয়ম ও সংযম পালন করতে হয়। বাড়িতে সন্তানের জন্ম হলে বা হঠাৎ কেউ মারা গেলে দেবতাদের পূজা করা হয় না, এতে বড় দোষ হয়।
বাড়ির মধ্যে অনেকগুলি ছোট ছোট উপাসনালয় তৈরি করলে বাড়ির সদস্যদের মধ্যে অস্থিরতা ও অসুখের সৃষ্টি হয়।
এই দিকটি রান্নার কাজের জন্য শুভ বলে বিবেচনা করা হয়।
খুব তাড়াতাড়ি কান্নাকাটি করা। প্রতিটি কাজ চোখের জল দিয়ে শুরু করলে সেই ধরনের আচরণ ‘অশুভ’ বলে বিবেচিত হয় এবং এটি বাড়িতে নেতিবাচক শক্তি উৎপন্ন করে। এর দ্বারা ঝামেলা ও বিভেদ বাড়ে।
পচা পান জীবন নষ্ট করে। তাই পান দেওয়ার সময় ডাঁটা ও ডগা ভেঙ্গে ফেলুন এবং শুভ কাজে কখনও পচা পান দেবেন না।
কোনও অসুস্থ ব্যক্তির দেওয়া গাছের চারা, বন্য ঘাস, বাড়িতে কোথাও লাগাবেন না। উঠোনে লাগানোর জন্য সবসময় বাগান বা নার্সারি থেকে গাছপালা নিয়ে আসুন।
তার আগে ফুলগুলিকে বুড়ো আঙুল আর তর্জনীর সাহায্যে ভালো করে মুছে ফেলতে হবে। ভগবানকে কখনও ফুলের কুঁড়ি নিবেদন করা উচিত নয়। কিন্তু পদ্ম ফুলের ক্ষেত্রে কুঁড়ি দেওয়া যেতে পারে।
খাওয়ার পর এঁটো বাসন ফেলে রেখে ঘুমাতে যান। এঁটো পাত্র ঘরে রোগজীবাণু নিয়ে আসে। এর প্রভাবে অর্থেরও অভাব ঘটে। তাই এঁটো বাসন অবশ্যই পরিষ্কার করে রাতে ঘুমাতে যাওয়া উচিত।
জ্বালানো প্রদীপ দিয়ে কখনও আরেকটি প্রদীপ বা অন্য কিছু জ্বালানো উচিত নয়। এই কাজ করলে ঘরে দারিদ্র্য আসে।
কোনও কাগজ, প্রেসক্রিপশন, ওষুধ, কাপড় বা টাকাপয়সা রাখবেন না। তাহলে যে পাশে রাখবেন, ঘুমনোর সময় শরীরের সেই পাশটিতে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ক্ষতি হতে শুরু করবে।