সেই অভিনেত্রী যার উপর ভরসা করতেন

বাস্তব জীবনেও খলনায়ক ছিলেন সঞ্জয় দত্ত। মুম্বাইয়ে শত শত মানুষের মৃত্যুর জন্য তাকেও দায়ী করা হয়েছিল।

১৯৯৩ সালের মুম্বাই বিস্ফোরণে অস্ত্র রাখার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন সঞ্জয় দত্ত। এর জন্য তাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।

২০০৯-২০১০ সালে যখন সঞ্জয় দত্ত জেল যেতে প্রস্তুত ছিলেন, তখন তার স্ত্রী মান্যতা দত্ত তাদের যমজ সন্তানদের প্রত্যাশা করছিলেন।

সঞ্জয় দত্ত জানতেন যে তিনি আর তাড়াতাড়ি জেল থেকে ফিরবেন না। এর আগেই তিনি তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু শিবা আকাশদীপের কাছে গিয়েছিলেন, তাকে মান্যতার দেখাশোনা করার অনুরোধ করেছিলেন।

পিঙ্কভিলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শিবা আকাশদীপ সঞ্জয় দত্তের জেল যাত্রার সময় তাদের মধ্যে হওয়া প্রতিশ্রুতির কথা জানিয়েছেন।

শিবা বলেছেন, "যখন তিনি জেলে যাচ্ছিলেন, তখন তিনি আমাকে ফোন করে বলেছিলেন, 'মান্যতা একজন, আমি চাই তুমি যাও এবং তার দেখাশোনা করো।'

সঞ্জয় দত্ত বলেছেন যে তিনি জেলে থাকাকালীন অনেক ব্যায়াম করেছেন, তিনি নিজেকে দুঃখে ডুবে যেতে দেননি। এখানে তিনি রান্না করা এবং কিছু নতুন কাজও শিখেছিলেন।