এটি ত্বককে ঠান্ডা করে এবং সতেজ করে তোলে। এটি ত্বকের pH মান বজায় রাখে এবং প্রদাহ ও জ্বালা কমায়।
ভাতের জল ত্বককে উজ্জ্বল এবং টানটান করে, বলিরেখা এবং বার্ধক্যের লক্ষণ কমায়।
এটি সংবেদনশীল ত্বক, ব্রণ-প্রবণ ত্বক এবং ত্বককে সতেজ রাখতে সাহায্য করে।
এটি কালো দাগ দূর করে এবং রোদে পোড়া ভাব কমায়।
গোলাপজল এবং ভাতের জল উভয়ই ত্বকের জন্য উপকারী। ত্বকের ধরণ অনুযায়ী যেকোনো একটি ব্যবহার করতে পারেন।
গোলাপজল ক্লিনজার হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এটি দিয়ে প্রতিদিন মুখ পরিষ্কার করতে পারেন।
মুখ পরিষ্কার করার পর ভাতের জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ২-৩ মিনিট পর সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
চুলের বৃদ্ধির জন্য কলের খোসা ব্যবহারের টিপস
৩ গ্রাম সোনার মঙ্গলসূত্রের নকশা: ট্র্যাডিশনাল লুক
ট্রেন্ডি ব্লাউজ ডিজাইন, যে কোনও উৎসবের জন্য সেরা
স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য উপকারী খাবার কোনগুলো