কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। এগুলি পেশী শিথিল করে ভালো ঘুমে সাহায্য করে।
কিউইতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং সেরোটোনিন রয়েছে। এগুলি ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য করে।
চেরিতে থাকা মেলাটোনিন ঘুমের চক্র নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
বাদামে ম্যাগনেসিয়াম এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে। এগুলি পেশী শিথিল করে ঘুমের উন্নতি করে।
দুধে ক্যালসিয়াম এবং ট্রিপটোফ্যান রয়েছে। এগুলি মস্তিষ্কে মেলাটোনিন উৎপাদন করে ভালো ঘুমে সাহায্য করে।
মধু মস্তিষ্কে সেরোটোনিন এবং ট্রিপটোফ্যান প্রবেশে সাহায্য করে। এটি ঘুমের জন্য সহায়ক বৈশিষ্ট্যগুলি প্রকাশ করে এবং শরীরকে শিথিল রাখে।
এতে থাকা সেরোটোনিন শরীর এবং মনকে শিথিল করে, আরামদায়ক ঘুমে সাহায্য করে।
৪০ এর পরে মস্তিষ্ককে তীক্ষ্ণ রাখার সহজ উপায়
স্নান করার পর পরেই কেন বেশি ঘাম হয়
বর্ষাকালে নাশপাতির উপকারিতা জানেন?
আকস্মিক ওজন কমে যাচ্ছে? ৫টি বিপজ্জনক রোগের লক্ষণ হতে পারে!